নির্জনের প্রতিটি বাঁকে বাঁকে নিজেকেই গড়ে তুলি
নৈঃশব্দে অবগাহন করতে করতে চারিদিকে
                         এক অদৃশ্য প্রাচীর নির্মাণ করি
নির্মাণ করি নির্জনে জারিত যাপনকথা।


নিস্তব্ধতায় সংলাপের আলো পড়ে না
তবু কিজানি কিসের অনুসন্ধানে
        নিশ্চুপ আবহে অতি বিস্ময়ে উতল উন্মাদনা জাগে
আবেগের কনসার্টে ভেসে যায় অগ্রন্থিত রচনার বুনন
মনকে বিক্ষিপ্ত করতে হানা দেয় নির্জনের বিহ্বলতা
মনেও তো শ্যাওলা জমে
এসব অন্তর্ঘাত থেকেই জন্ম নেয়
        এক বিশাল শূন্যতা আর অকারণ সেসব নির্বিবাদী
অসুখে গাঢ়তর হয় অন্ধকার।


অবরোহী সড়কের মতো ক্রমাগত মুখোশ ঢেকে যায়
                                              আত্মগত কুয়াশায়।