পুলকিত মন উছলিত আজি
                   দখিনের বাতায়নে,
অন্তর আজি ফল্গু ধারায়
                   হরষিত মন প্রাণে।
শিহরিত কায়া স্নিগ্ধ আবেশে
                 প্রভাত রশ্মি মালায়,
সুবাসিত পবন হরষ জাগায়
                 শুভ্র সকাল বেলায়।
রসাল মুকুলে গুঞ্জন ধ্বনি
                       চঞ্চল মধুকর,
সকালে,বিকালে, মধ্যাহ্ন, সাঁঝে
              নাতিশীতোষ্ণ দিবাকর।
কৃষ্ণচুড়া লোহিত রঞ্জিত
                  পলাশ রঞ্জিত ফুলে,
নব কিশলয় রঞ্জিত আজি
                রঞ্জিত আজি শিমুলে।
নিঝুম দুপ্রহরে কোকিল ডাকে
                     কুহু কুহু কুহু রে,
দোয়েল, শালিক শিষ দিয়ে যায়
              পাপিয়া ডাকে পিহু রে।
বেনু বনে আজি মর্মর ধ্বনি
                      প্রান্তর দিশাহীন,
বিরোহের সুরে বাজাই বাঁশি
                     রাখাল অন্তর্লীন।
অভিমানীর প্রণয়ের তরে
                প্রেমিক আজি উত্তাল,
মহুয়ার সুবাসে উন্মাদ  মন
                 অচেতন সে মাতাল।
ফাল্গুনের ঐ পূর্ণীমা তিথি
                রঙে রঙে ভরে ডালি,
এসেছে নবীন বসন্ত দ্বারে
                   সুরভিত চৈতালী।।



আবার এই ভাবেও পড়া যেতে পারে ।


পুলকিত মন উছলিত আজি
দখিনের বাতায়নে,
অন্তরো আজি ফল্গু ধারায়
হরষিত মনো প্রাণে।
শিহরিত কায়া স্নিগ্ধ আবেশে
প্রভাতো রশ্মি মালায়,
সুবাসিতো পবন হরষো জাগায়
শুভ্র সকালো বেলায়।
রসালো মুকুলে গুঞ্জনো ধ্বনি
চঞ্চলো মধুকর,
সকালে,বিকালে, মধ্যাহ্ন, সাঁঝে
নাতিশীতোষ্ণ দিবাকর।
কৃষ্ণচুড়া লোহিতো রঞ্জিতো
পলাশো রঞ্জিতো ফুলে,
নব কিশলয় রঞ্জিতো আজি
রঞ্জিতো আজি শিমুলে।
নিঝুমো দুপ্রহরে কোকিলো ডাকে
কুহু কুহু কুহু রে,
দোয়েলো, শালিকো শিষ দিয়ে যায়
পাপিয়া ডাকে পিহু রে।
বেনু বনে আজি মর্মরো ধ্বনি
প্রান্তরো দিশাহীন,
বিরোহেরো সুরে বাজাই বাঁশি
রাখালো অন্তর্লীন।
অভিমানীরো প্রণয়েরো তরে
প্রেমিকো আজি উত্তাল,
মহুয়ারো সুবাসে উন্মাদো  মন
অচেতনো সে মাতাল।
ফাল্গুনের ঐ পূর্ণীমা তিথি
রঙে রঙে ভরে ডালি,
এসেছে নবীনো বসন্ত দ্বারে
সুরভিতো চৈতালী।।