বি দ্রঃ একটি বাস্তব ঘটনার প্রেক্ষিতে লেখা এই কবিতাটি। তবে লেখক এই টেকনিক এর পক্ষে নয়। কারন এতে নারীদের পণ্য রূপে ব্যবহার করা হয়। তবে সত্যিকার অর্থে যা ঘটে থাকে (কোন কোন জায়গায়), তাই তুলে ধরলাম।



বিশাল এক রেস্তোরাঁর মেইন গেটে, বেশ বড় বড় করে লেখা
কিন্তু ক্ষুধার চোটে পেটের ধান্ধায়, তা যায়না যে দু চোখে দেখা
“দয়া করে লজ্জা দিবেন না, বাকি চাহিয়া”
“লজ্জা দিলে বিনিময়ে কি পাবেন, তা একবার লন ভাবিয়া”
বেশীর ভাগ লোকই অনেক কিছু অর্ডার দিয়ে, উজাড় করেন পেট ভরে খাইয়া
আর যাওয়ার সময় বলেন, বিলটা আজকে থাক কালকেই দিই ভাইয়া


কোনও কিছুতেই হয় না কাজ
সবাই যথারীতি দিয়ে যায় লাজ


মালিক এবার টাক মাথায় হাত দিয়ে কহেন, হায়রে আমার কপাল
প্রতিদিন এভাবেই তোরা আমায় বানাস, রাজসাক্ষী গোপাল
এখন মালিকের নতুন এপ্লাইড টেকনিক, ক্যাশে বসেন এক সেইরকম 'সুন্দরী মাইয়া'
এরপর থেকে খাওয়ার বিল, দেনা পাওনা সব মিটিয়ে খাদকেরা থাকেন অপলকে চাইয়া


অতঃপর রেস্তোরাঁর ইনকাম,
গেল হুট করে হু হু করে বাড়িয়া
চতুর্দিকে ছড়িয়ে পড়ল তার সুনাম,
এই “সুন্দরী মাইয়া” টেকনিক গেলো বাকি সব রেস্তোরাঁর বিক্রি কে ছাড়িয়া ।।।