বয়োজ্যেষ্ঠদের, জ্ঞানীগুনীগনের
নিত্য ঘ্যানর ঘ্যানর, অসহ্য লাগে
যদি ফুরসৎ থেকে অবকাশ মেলে
জিজ্ঞেস করে দেখো ,
এত রাগের কারণ কি?
সামান্য খোঁজখবর নেওয়া জরুরি।


সময় থাকাকালীন কর্মে মনোযোগ না দিয়ে
বাহানার নিত্য আশ্রয় খোঁজে মন
ফুরসতের ফুরসৎ নেই ভাবার
অলস, কর্মবিমুখ সামনে এগোবে কিভাবে?
সামনের পথে থরে থরে কাঁটা বিছানো
বৃথা আশা, শুধু ক্লেশের জন্ম।
ফুরসৎ থেকে ফুরসৎ নেই।


ফুরসৎ একদিন চুপিচুপি স্বপ্নের মাঝে
কানে কানে জানান দিল
কর্ম-বিমুখতা মত গর্হিত কর্ম থেকে বিরত থাকতে।
সুবাক্যগুলো কর্ণপাত করিনি, শুনিনিও
এখন প্রতিনিয়তই সে ক্ষণ আসে হৃদয় জোড়ানোর
নতুনকে সদর বরণের
কিন্তু ফুরসৎ নেই,
অন্তহীন ব্যস্ততার বাদলে ঢেকেছে চিন্তাধারা
এখন নিত্য ফুরসতের অপেক্ষায়,
হয়তো সেদিন আর কখনও আসবে না ফিরে।
জীবন বহমান ধারা
এগিয়েই চলেছে সামনে, পেছন ফিরে দেখার ফুরসৎ নেই।
ভেঙে যাচ্ছে সমস্ত বন্ধন চুরমার করে,
ফুরসৎ নেই
শুধুই ব্যস্ততা।