নিশ্চিদ্র নিরাপত্তার চাদরে ঢাকা স্নেহ-ভালোবাসা।
একবিন্দু পরিমান জায়গা রাখেনি ঐশ্বর্য লুন্ঠনের,
দূর্লভ মানব জীবন খুঁজে পেল সার্থকতার ভরসা।।


শত ব্যস্ততার পরও উৎফুল্লতার সে এক আবাসস্থল।
চিন্তা চেতনায় স্বচ্ছতা মিশে একাকার হয়ে রয়,
অজানাকে আপন করতে অনুভূতিকে করেছে সম্বল।।


গগনের বিশালতা তার মনের উপর ভরে করে বাঁচে।
নান্দনিক গুনাবলী সঙ্গে নিয়ে ভ্রমিছে ধরণীতে,
স্বকীয়তায় পূর্ণ হৃদয় তার, সর্বদাই মায়া মমতা যাচে।।


'কলি'-এক মহীয়সী মানবী আজ কবিতার উপমা হয়।
কেমন আছো দাদা?
কি করছো?
বাবুরা-বোদি কেমন আছে?
এসব শুধু  জিজ্ঞাসা নয়, প্রাণের শান্তি জোগায়,
অদেখা অচেনা হয়েও সে গভীর পরিচিত হয়ে রয়।।


যার জন্য যার মনে দাগ কাটে সেইতো দিবে পরিচয়।
এ বিশ্ব ব্রহ্মান্ডে আসা যাওয়া চলছে তো চলছেই,
তার মাঝেই এমন নজরকাড়া ব্যক্তিত্ব চিনে নিতে হয়।।