নান্দনিক সৌন্দর্য লুকায়িত দেখি বক্ষে তোমার।
বিস্তৃত মননশীলতার বিস্ফোরণ ঘটাও,
বিকট শব্দে ছিন্ন-বিচ্ছিন্ন হউক দানবীয় হুংকার।।


একটু নৈসর্গিক অবস্থানে দৃশ্যপট সম্পূর্ণ সুস্থ হবে।
নিজ গৃহ দাতব্য চিকিৎসালয়,
অফুরন্ত পরিশুদ্ধতা নিয়ে ঘুমাতে নেই নীরবে।।


তোমার আলোকরাশি ছড়ালেই অমরত্ব দিবে লোকে।
ইতিহাস হবার সুযোগ হাতছাড়া হওয়ার পথে,
দ্রুত প্রস্ফুটিত হয়ে সুরভিতে রক্ষা করো নিজেকে।।


আপন চিনতে এত সময় গেলে পর ফাঁকি দিবে সহজে।
সময়ের ফাঁদ সর্বদা অস্থিরতায় ভরপুর,
থাকতে সময় পূর্ণ রাখো এ বিশ্ব বৈচিত্র্যময় কাজে।।


নিজে না জাগলে তোমাকে জাগানোর নেই কোনো দূত।
তোমার সতন্ত্র বৈশিষ্ট্য সার্বজনীন করো,
অশুভ যা কিছু তোমাতে আত্মসমর্পণের জন্য প্রস্তুত।।