আমি খুঁজছি সেই ছায়া মূর্তি
অনন্ত কাল ধরে,
যে আমকে করেছে উপেক্ষা,
দিয়েছে ছলনা ।
আত্মার কান্না তবু শেষ হয় না ।
আমার মোহ মুক্তি এখনো হয় নি ।
কুমারী সে ছায়া মূর্তি,
করেছে ঘৃনা,
দিয়েছে অবহেলা,
রাতের মায়াবী প্রহর গুলোতে
কিউপিড হয়ে
আমার পাশ ঘেষে দাঁড়িয়েছে ।
হৃদয়ের বিরান ভূমিতে
কোন এক নির্জন রাতে
নীল চোখে যে ছায়ামূর্তি
তাকে চেয়েছি বিনা সুতায় বাধতে।
পিরামিডের যুগ থেকে
কল্পনার ছায়ামূর্তি
বিজলীর আলোতে
ম্লান জোছনায়
হিমঝরা হেমন্তের রাতে
আমাকে বেহুলার গান শুনিয়েছে
পুঁথি পড়ে মৃদু হেসেছে ,
নির্জন বিকেলে
নিশিন্দা বনের ধারে
কাশ বনে
ডুমুরের ছায়ায় ।