পশ্চিম আকাসে লালচে আভা,
সন্ধার বাতাস বইছে নিরব-নিবিড়ে...
প্রাকৃতিতে নেমেছে নিরবতা
অশ্রুশিক্ত চোখের পাতা।


রাত নেমে আসছে ভিশন অন্ধকারে ঢেকে,
জালাময়ি বুকের ভিতর জলছে অনল...
বুকের পাজর,হৃদয়ের গহীন থেকে গহীনে
অশ্রু নিভাবে বল তা কেমন করে।


আমার প্রতিটা অশ্রু ফোটা যেন
তোমার হাজার সুখের কারণ হয়ে ঝরে,
আমার প্রতিটা রক্তবিন্দু যেন
তোমার জীবনকে রাঙ্গিয়ে তোলে।


আমার প্রতিটা নির্ঘুম রাত যেন
তোমার চোখে প্রশান্তির ঘুম হয়ে
প্রশান্তি বুলিয়ে দেয় তোমার দুচোখে...
তোমার কপালে একে যায় প্রশান্তি রেখা।


রাত গভির এখন,জেগে নেই কোন নিশাচার পাখি
বুকের বাম পাশটা ধুমড়ে মুচড়ে দেয়,
ভিজিয়ে দেয় অশ্রু শিক্ত আখি...


অপেক্ষার পালা গুনে গুনে রাত্রি হয় ভোর
অশ্রুসিক্ত দুচোখ,ভেসেছে যে বুক
পাহাড় চেপে বুকে,অন্ধকার মেখে দু-চোখে
পা- ফেলতে হয় অশ্রু ভেজা পথে।


অপেক্ষায় তোমার,অপেক্ষিত চোখ জোড়া আমার,
অপলক তাকিয়ে তোমার পানে
অশ্রুজলে ধুয়ে দেয় তোমার আসার পাথ পানে...
সুগম করে দেয় প্রতি ক্ষনে ক্ষনে।