মেঘের পালকে চড়ে দেখি আমি তোমার সবুজের সমাহার
বাতাসের ডানায় ভর দিয়ে বিচরণ করি
তোমার মায়াময় শহর
আকাশের সাত রঙের চূড়ায় বসে দেখি তোমার সৌন্দর্যের উঠোন
বিকেলে বেলার গোধূলির কিরণ মাখায় মিশে –
অবলোকন করি তোমার রওজার মিনার
চাঁদের আলোড়নে ভেসে ভেসে ঘুরে বেড়াই আমি
তোমার ফুলবাগিচার মধুর চাকে
আহা! কি অপরূপে সাজানো তোমার লীলাভূমি
জাগরণে গিঁঠে রূপ রেখার তটে
দেখি তোমার মহিমার অপার নিপুণ চরিতার্থ
অকূলে পাল তুলে কেয়াফুলের গন্ধে
তোমার কিরণময় সোনালি আদর্শ দেখি কাহারবার তানে
মৃদুমধুর ধ্বনিতে ভাসে তোমারই নাম
ওই দূর মসজিদের আঙিনায় –
কাঁদুনি ওঠে চোখের কর্ষণে মিলিত সুরে
এফিডেবেটর এপিঠে – ওপিঠে আসমানি রঙের সিলে
তোমারই রহমতের সিক্ততা খুঁজে পাই আপনভোলা মনে
আরক্তিম জীবনের উৎসবে
বুকের গভীরে রক্তক্ষরণ প্রহসনে
সঞ্চারিত জমাট বাঁধা প্রেরণায় রূপকের মহার্ঘতায়
শব্দানুষঙ্গের গঠন বিভোরে –
খুঁজি তোমারে সন্ধ্যা মুখর ঘন বর্ষার দিনে উল্লাস জলে।
ওগো আমার আমতুতু পয়গম্বর সঃ।