ঝগড়াঝাঁটি হবে কিন্তু তার একটা পরিমাণ থাকা উচিত
কিন্তু ,ব্যাপক ভাবে চলে গেলে তা বড় পরিসরে রূপ নেয় ।
তবে আমি বলি কি একটু সময় দাও ঠিক হয়ে যাবে,  
ছেলেমানুষি বাদ দাওনা !কিছু দিন পড়ে তো,
তোমার আমার সম্পর্কটা আরো গভীর হবে ।


চুনোপুঁটির মতো কথা বলো না তো ! আমি তা শুনতে চাই না ,
চ্যাঁচামেচি আমার একদম পছন্দ হয় না ।
তোমায় আমি বলে দিচ্ছি আর থাকা হচ্ছে না, তোমার সাথে ঘর বাঁধা হচ্ছে না
চাল চলন দেখে মনে হচ্ছে চ্যাংড়া ছেলেদের মতো ।
চূড়ান্ত ভাবে জানিয়ে যাচ্ছি আমায় আর কোন প্রকার
ফোন দিবে না , চালকুমড়া কোথাকার ।


চৌচির মনে তাকিয়ে আছি অধীর মনে ভীষণ কষ্টের
ঘরমুখীর মাঝে, নিজেকে আজ গাঁজাখুরি মনে হয় ।
খ্যাচাখেচির স্বভাব একটু বেশী হয়ে গেছে ,আরো
নিজেকে নিয়ন্ত্রণ রাখার দরকার ছিল ।
যাইহোক, খোসপাঁচড়া গড্ডলিকা স্বভাব হলে যা হয়
তা ই হয়ে গেলো ,খামখেয়ালি আর গড়িমসির কারণে
আজ এই দশা হলো ।


খাঁজকাটা খাটাশ যা ই বলো না কেনো ,ভালো আমি বাসি তোমায়
ভালো যেহেতু বাসি, জ্বালাতন তো তোমাকে একটু আধটু
সইতে হবে ,তাই না ।
জোড়াতালি যদি দিতে হয় তা ও আমি দিব ,টুকিটাকি
টানপোড়ানো থাকবে এটাই চিরন্তন সত্য ।
মেয়েদের আচরণ টা মনে হচ্ছে একটা ত্রিকোণমিতির মতো,
ত্রিভুজ হলে একটু আধটু বুঝা যেতো ।


থেরাপি দিয়ে সোজা থানকুনি পাতা দিয়ে ঢাকতে হবে,
তার কোন বিকল্প উপায় নাই,ধরাছোঁয়া অথবা ধরাবাঁধা নিয়ম নাই ।
নাছোড়বান্দা হতে হয় নড়বড়ে হলে ধসে পড়তে হয়
নির্ভীক ভাবে,প্যাঁচার মতো পিছে লাগতে হবে ।
জিলাপির প্যাঁচ হলে আরো ভালো হয় ,ধড়ফড় ধড়ফড়
হলে হবে না থাকতে হবে পিপীলিকার মতো কামড় দিয়ে ।


যাইহোক,বারো আনা আমার ষোলোআনা তোমার
তারপরে ও ফিরে আসো আমার নীড়ে ।
ভাগ বাঁটোয়ারা যতটুকু চাও দিব অকাতরে , এইবার যথেষ্ট হয়েছে,
রেষারেষি  টানা হেঁচড়া ,শেষমেশ স্বচ্ছ মন নিয়ে জোড়াতালি দিয়ে
আসো আমার কাছে ,অপেক্ষায় আছি তোমারি জন্যে ।