গব্য শালা থেকে নিষ্প্রদীপ নির্লক্ষ্য পত্র স্ববিবেকে
পাঠিয়েছ, আমার নিকট দ্ব্যর্থক কলমের খোঁচায়।
যাযাবর লোক হিতৈষী পুনরীক্ষণ উদ্বাস্তু ক্রান্তীয় প্রতীক  
ভেবে, অভূতপূর্ব অসাধু উপায়ে একতরফা প্রত্যাহার মূলক ;
ইচ্ছা পত্র দিয়েছ খমধ্য গজকাঠি সুতা দিয়ে ।
ভবঘুরে চুল্লী পোতাশ্রয় নিরক্ষর অভিবাসী বিবর্ধক কাচ
নিরামিষাশী ভাবিয়া আমার মান মন্দিরে চরমপত্র পাঠিয়েছ,
রসিকতার দুষ্ট চক্রের কম্পন ;
আঁকাবাঁকা রেখা পাত টেনে অস্পষ্টের লিপি র ছলে ।
আমি ভেবে নিলাম তুমি আমায় পতিত জমির প্রকোষ্ঠে র
কালপুরুষ প্রতিরূপ চিন্তা করো;
আমি মেনে নিলাম,কিন্তু তুমি তো আমায় দূরালাপনি
অনুলিপি র সন্দেশ দিতে পারতে !তাই না ?


রণকৌশল ক্ষেপণাস্ত্র প্রয়োগের মাধ্যমে আমায় ঘোড়দৌড়ের
মাঠে অন্তর্ঘাতের শুক্তি দিলে ইশতেহারে র মাধ্যমে ।
মনি কার ভিতর থেকে মুক্ত ছন্দ উড়াল দিলো অতিকায়
বারিমণ্ডলের জং শন পেরিয়ে ।
যৌথ প্রচেষ্টা প্রজ্ঞাপিত মর্ম ন্যায্যমূল্যে পাঠিয়ে দিলে
আপন ভুজে মুচলেকা পশ্চাদ্‌ভূমির সাজ ঘরে ।
তোমার পায়ের ছাপে র ছাড়পত্র রঞ্জনরশ্মি র জল রঙ
নিয়ে হৃদি র স্পন্দনে পাড়ি দিলাম, মঙ্গল গ্রহের ঊর্ধ্ব
সীমানার অধ্যাদেশে ।