তোমায় নিয়ে প্রবেশ করেছি এক অজানা সর্বনাশের দিগন্তে...
/তুমি বলো আমায় ঈশ্বর পাঠিয়েছে, আনন্দে বুক ভরে ওঠে।
/হয়তো সেটা তোমার বিনয়; ঈশ্বর কি কখনো
/তার সন্তানের সর্বনাশ করে ? তুমি যা পেয়েছো,
/সত্যিই তুমি অনেক বেশী পেতে পারতে, তবে কেন এমন হল ?
/তোমার চোখের জল, তোমার দুর্বলতা তোমায় টেনে এনেছে...
/আমার জীবন নরকে। তুমি অনেক বেশী পেতে পারতে।
/আমি বদ্ধ ঘরের নীরব অন্ধকারের প্রানী;
/তোমাদের সমাজ আমার চোখে হঠাৎ লাগা আলোর ঝলক...
/চোখ অন্ধ করে দেয়। তোমাদের সাথে খেলতে ভয় করে,
/যদি কিছু ভুল করি আর সবাই যদি খারাপ বলে ?
/তোমায় শেষ করেছে আমার অন্ধ আত্মবিশ্বাস,
/ভেবেছিলাম তোমায় খুশীতে ভরিয়ে দেব,
/ভেবেছিলাম বলছি কেন, এখনো তো ভাবি...
/তোমায় জীবনে এনেই তো তোমার কিছু মুহুর্ত শেষ করেছি।
/বলেছিলাম তুমি চাঁদ হয়ে থেকো আমি সূর্য হব,
/পাছে তুমি আকাশ থেকে নেমে আসো সেই ভয়ে আকাশটা 
/অনেক দূর লাগছে। পৌঁছোতে পারবো তো অমাবস্যার রাতে ?
/আজ যদি আমি না জানাতাম আমার ভালোবাসা,
/হয়তো কোন এক ধ্রূবতারার সাথে অন্য কোন আকাশগঙ্গায়
/একসাথে দাঁড়িয়ে দিগন্তরেখার দিকে তাকিয়ে সূর্যের জোৎস্না গায়ে মাখতে।
/তোমার মুহুর্তগুলো শেষ করেছি... ধ্বংস করেছি আপন হাতে।