আমাকে কামড়ে দিচ্ছে জ্যান্ত মহাসর্প
শরতের একফালি শুভ্র রৌদ্র্র এসে
জ্বালাময় শরীরটাকে করেছে ঝলোমলো
বিতৃষ্ণার মাছি নিয়ে আমি একা আছি
ঝুল বারান্দার ওপাশে বিসর্জনের সুর।


পাশের জীর্ণ ঘরের ছাপোষা অরুণা
গরম চা নিয়ে ঘরে আসে
সদ্য স্নান সারা ভেজা চুলে
শিশির ফোঁটার মত জল ঝরছে।


চা-টা নিতে হাতে স্পর্শ লাগেতেই
অনুভব করি ঊর্বশীর শরীরের উষ্ণতা
কাজলটানা চোখে সে তির্যকভাবে হাসে
লুটিয়ে পড়ছে ওর শাড়ি।


সুঠাম নকশি কাঁথার বুকটি জুড়োয়
রতি-ক্ষুধার্ত অরুনার ঝলসার
ঝিরঝির বাতাসে সম্ভোগের পরশে
ঝলকে উঠে আমার পৌরূষ ধর্ম।