স্মৃতিগোছর কোন শিশিরভেজা সকালে
শুভ্রতার পরশ মাখা রক্ত সঞ্চালনকারী কোমল বাতাশ।
নেশালি ঘুম চোখে
হাড় কাঁপানো মৃদ্যু উচ্ছ্বাস স্মৃতিরোমন্থনে লিপিবদ্ধ। 


সূর্য্যের রোদ্রকোলে ফিকে হাঁসিতে
শুভ্রতার শিউলে ফুলে ভোর চোখ খুলে।
ড্যাব ড্যাব উষ্ণ চোখে
ফ্যাল ফ্যাল দৃষ্টিক্ষেপণে চারপাশ মুগ্ধ করে প্রকৃতি।


কলতান পাখিরা দলবেঁধে দ্বির্ঘী জয়ী বেশে
রেডিয়াম আকাশে গান ধরে মুখরিত করেছে বায়ুমণ্ডল।
নদের পাড়ে সেতারের সুর ভাসে গগনে,
নদের মাঝি বৈটা বেয়ে চলে ভাটিয়াল গানে।


বেলার সঙ্গ দিয়ে চেনা পথে পা বাড়িয়ে
এক পা দুই পা করে হাটতে থাকে সময়ের কাঁটা,
ক্লান্ত, অবসাদ, ব্যস্ততা পেরিয়ে
গোধূলি ছেঁয়ে যায় রক্তিম কোমলীয় আকাশে।


রক্তিম আকাশে অল্পক্ষণেই নেমে আসে ঝাঁঝালো সন্ধ্যা,
আকাশ সুখের প্রদীপ জ্বালাই চন্দ্রপ্রদীপ দিয়ে।
আঁধারের অভ্যর্থনায়
রাত্রি নিঝুমে পাপিষ্ট আত্মারা ফেরি করে নৈশব্দের সুরে...