দ্বীপের পরিযায়ী


সুমাত্রা থেকে বাইপোস্টে
পাঠালে একবার,
পৃথিবীর বৃহৎ ফুলের ছবি
সেই রেফেলেশিয়ার!


সাথে ছিলো আসমুদ্রহিমাচল
বিচরনের সেই কবিতা,
মগজ ধোলাই তৃণবৃক্ষ ঘুমে
তখন আমার স্বপ্নার্ত মগ্নতা।


যদিও সম্মাননায় গর্বিত আমি
মহাসমুদ্রে দ্বীপপুন্জের সে অহংকার,
তবুও জানি তা দেখতে মোটেই
আমাদের গোলাপের চেয়ে নয় সুন্দর।


তারপর, পেলাম আমাদের দেশী বেলী;
ফিলিপিনের জাতীয় ফুলে দিলে অন্জলী।


দ্বীপ থেকে দ্বীপে ধেয়ে যায় ঢেউ
নৌকো, জাহাজে যেতে পারে যে কেউ।
কেউ আবার যায় আকাশ পথে
যে যেমন বহমান জীবন রথে।


বলো তো,
নদীর চর যেমন ভেসে ওঠে- ডুবে যায়;
দ্বীপগুলো কি তেমনই ভাসমান অস্হায়ী?
তুমি কি সেথায় বেড়াও যেন পাখী পরিযায়ী?!


যদিও জানি,
ফেরারী পাখীরা ফেরেনা নীড়ে
তবুও জানিনা কেন
ফেরার আশা করি জনারণ্যের ভীরে।।