বুক ফাটে তো মুখ ফোটে না
এমন ধারায় নীপে নীপে ঘুচে শিহরণ কম্পন
ক্ষনে ক্ষনে বাজে আজ অজানার বাঁশি
কাটাবো কাল বসে কি, গাই বেলা শেষের গান
রুদ্ধ প্রাণের কল্লোলে মুখ ফোটে আজ
বুক ফাটে সে তিক্ত দুঃখের কলতান
এক পাশে যে সদ্যজাত অন্যপাশে মৃতবৎ
জীবন যুদ্ধে চলে তার বাচাঁর অদম্য কসরৎ


নীলিমা নিমগ্ন মেঘদূত যেন ভাসে অজানায়
অথচ, বজ্রপাত তখনো উড়ায়নি কোনো নিশাণ
রঙবেরঙের পাখীর পালক ছুঁয়ে দেয় যে ঘুড়ি
বেলা শেষে সে ভেসে চলে- গাছের পাতায়,
নীলিমার মেঘলোকে, ডুবে যায় নদী-সমুদ্রে
এমন শীতল নিস্পৃহ স্পন্দনে,
যেন সে শূন্যতায় ভাসা, এক সূতা কাটা ঘুড়ি
তার মনে সাধ জাগে, তেমন ঘুড়ি হতে
যার নাটাই থাকতো কারো স্পর্শে
সে ইচ্ছে মতন ঘুড়ে বেড়াতো অনাবিল অসীম নীলিমায়
কখনও কালের যাত্রার অসীমে হারাতো না,
সমুদ্রেও ডুবে মরতো না
কারন, সে নাটাই যে তার ভালোবাসার স্পর্শের অস্তিত্ব।