অবমূল্যায়ণ


মানুষ কেমন করে পারে ধোকা দিতে
বিনা পারিশ্রমিকে কার্যোদ্ধার করতে;
অভিজ্ঞতা ও জ্ঞানের হয় অবমূল্যায়ণ
অতিক্রান্ত কালে চলে অমোঘ নির্যাতন!


শতবাগ বিশ্বাসে কেউ কেউ
তার কর্মফলে প্রতিদান পায় ধোকা
চল্লিশোর্ধে থাকে না স্বেচ্ছা পদত্যাগের সাহস,
কর্মক্ষেত্রে মানিয়ে নিয়ে হতে হয় বোকা!


দৈনন্দিন নির্ভরশীলতায় অবমূল্যায়ণ অন্যায় সয়
হাত পা বাধাঁ একান্ত বিশ্বস্ত অবস্হায়;
বহমান ক্লেদাক্ততা আবিস্কার করে অসহায়ত্ব;
যেখানে ঘুরে দাড়ানোতেও অনিশ্চয়তার দ্বিধা দ্বন্দ্ব


বিশ্বাস তো পরিবার বা প্রতিষ্ঠান ভঙ্গ করে না,
অমোঘ আশ্বাস ভঙ্গ করে তার উর্ধতন শাসক
সুবিধাভোগী মুখোশধারী ধারক ও বাহক।


নিরাকার বিধাতাকে তখন সুবিচারের
আহবান করে দেখতে বাসনা জাগে।
তিনি যদি সত্যিই থাকেন
তবে কেন এত অনাচার অবিচার
ক্রোধ প্রতিশোধ আক্রমন প্রতিরোধে হেরে কান্না
কতকাল আর কতকাল...চাই না...আর না!