একদা নিজেকে হৃদয়েশ্বরের আয়নায় দেখে হত-বিহবল
এতটা ঘৃনার পাত্র কখন হলাম টের পাইনি আগে
কেমন করে নিঃশ্বাসের কাছ থেকে
সরিয়ে দিলি যোজন যোজন দূরে
যে তুই শামুক ঘৃণা করতি,
সেই নিজেকে শামুকের খোলসে গুটিয়ে নিলি
তোর নির্বাক পাথর বোধ
আমায় পৌছেঁ দেয় স্বর্গ থেকে নরকে


পূর্ণিমা থেকে অমাবস্যার মতন,মানুষও বদলে যায়
অপর সন্ধান করে চিরকাল কারো অন্য ঘর
অনুভবে আজ পরাণের গহীণ ভিতর
যতবারই চিৎকার করতে চাই,ততবারই
অন্তহীণ অনুশোচনা আমায় গলা টিপে ধরে
তুই যখন আমার তৃষ্ণায় অন্য কাউকে জলদান করিস
তখন কি আমার মরণ নয?


তিমির ছেড়া আমার এ পতাকা তুই হাওয়ায় উড়াস!
অতিথি প্রজাপতির আগমনে যদি তুই শান্তি পাস