গ্রীষ্মের উষ্ণবীর্য বিসর্জন,
আত্মম্ভরিতা রয় না অঙ্গে-
            আমার সৌখিন মূল্যবান আব্রু
            তোমার তপ্ততায় ঘটে বস্ত্র-হরণ!
আর কতটুকু ধর্ষিত হলে-
তাপমান যন্ত্রে উঠানামা স্তব্ধ হবে
            আমার স্বস্তি ফিরে আবার-
            গায়ে জড়ায়ে নিব সম্ভ্রম।


তোমার উষ্ণ হলকায় চর্মপৃষ্ঠে জ্বালা,
নিঃশ্বাস স্থির হয়ে যখন আসে-
            গাত্রবেয়ে অস্থিরতার স্খলন ঘটে;
             বিন্দু-বিন্দু জলকণা সর্বাঙ্গে গড়ায়!
দেহ সটান হয়ে নিথর পড়ে থাকে, আর বলি-
দেহটি কুড়ে-কুড়ে যেই খাক; আর পারি না-
            কামুক তৃপ্ত হোক দিগম্বর দেহ নিয়ে,
            তবুও যেন শান্তিতে থাকি ধরায়!