আমি বাংলা সাহিত্যে নতুন ধারায় নতুন আঙ্গিকে নবীন নামে যে কবিতার স্টাইল দেয়া হয়েছে সেটা ১ অক্ষর হতে শুরু করে ১৩ অক্ষর পর্যন্ত গিয়ে আবার পুনরায় ১৩ অক্ষর হতে ১ অক্ষরে কবিতা লেখা শেষ করা ত্রিভূজ বা রেক্টেঙ্গেল আকৃতি যে ভাবেই প্রকাশ করা হোক না কেনো মূলত: এটার নামকরণ নবীন দেয়া হয়েছে নতুন বা নব বোঝানোর জন্য। তবে এ কবিতা আমি প্রথমে ১ অক্ষর হতে শুরু করে ৯  অক্ষর পর্যন্ত গিয়ে আবার পুনরায় ৯ অক্ষর হতে ১ অক্ষরে কবিতা লেখা শেষ করেছিলাম। তাই নবীন দিয়েছিলাম এবং আমার নিজস্ব আঙ্গিকে একটা নতুন স্টাইল আনার চেষ্টা করেছি মাত্র। পরবর্তী সময়ে ১৩ অক্ষর পর্যন্ত গেলেও নবীন নামটাই রেখেছি। এ কবিতাগুলো নিয়ে কাব্যগ্রন্থ প্রকাশের সময় আমার এ কবিতার নাম দেয়ার চিন্তা ভাবনা করছি নবীন নামকরণ দেয়ার।