কবিতার অন্ত্যমিল ছিল ভুলে ভরা,
ছন্দে ছিল হতাশার গুঞ্জন।
অমিল ছিল মাত্রার হিসেবেও,
আর অশ্রাব্য কিছু পংক্তিমালার শব্দদূষন।
অপূর্নতা আর অবহেলায় জর্জরিত
ক্লান্ত-শ্রান্ত, বেদনাক্লিষ্ট, ব্যার্থ কবির উপাখ্যান
যেন রচিত হচ্ছিলো কবিতায়।
এভাবে প্রতিটা মুহূর্তে ক্রমাগত
মুমূর্ষু হয়ে পরতে থাকা কবিতার
আরোগ্য কত আলোকবর্ষ দূরে
কবির ছিলনা জানা।
কবির মনে ছিল কিছু শেষ শব্দভান্ডার
আর কিছু পংক্তি অচেনা।
কবি ভাবতে বসে- এই কি তবে শেষ কবিতা?
হায়! ভাবনা শেষ হওয়ার আগেই
কবিতার হাতে খুন হয়ে যায় কবি...