দুধ কলা দিয়ে পোশা এক নাগ
আর আশ্রিত নাগিনের বিষাক্ত ছোবলে আজ মনিবের প্রান আসংকা। মরতে মরতে বেঁচে
আছে কোনরকম
বিশ্বাসঘাতকের কষাঘাতে
মুমূর্ষু প্রায়,অথচ ডাক্তার বলছে
সব রিপোর্ট নর্মাল
নাওয়া খাওয়া ঘুম সবকিছু
শেষের পথে। আঘাতে আঘাতে ক্ষতবিক্ষত হৃদয়!
আহত পাখির মতো ছটফটে আর নিঃশব্দে অশ্রু গড়িয়ে মাটি স্পর্শ করে,অথচ মনিবের খবর
নেয়ার সময় আর মন
কোনটাই নেই ঐ নাগ নাগিনের।
চতুর্দিকে তখন ফাগুনের ছড়াছড়ি
কিন্তু মনের ঘরে প্রতিশোধের
আগুন দাউদাউ করে জ্বলে।
ব্যথায় জর্জরিত উত্তপ্ত নিশাঃষ
প্রতি মুহূর্তে ঝড়ে ঝড়ে
মিশে যায় বাতাসে বাতাসে
প্রতিশোধের শতপথ খোলা, তবু
মালিকের উপর ভরসা তার
হতে পারে এই বেইমানির মূল্য এক দিন গুনে গুনে শোধ দিতে হবে ওকে।
সেদিন হয়তো পৃথিবী চিনবে ফেরেস্তার মুখোশ ধারি এই
কুকুরদের। অবশ্য "কুকুর কখোনও
মালিকের সাথে বিশ্বাস ঘাতকতা করেনা"
সেই অর্থে বলতে পারি ফেরেস্তার মুখোশ ধারি এগুলো কুকুরের চেয়েও নিকৃষ্ট ও জঘন্য।