নারীর যৌবন লেহন করে পুরুষরা স্বস্তি পায়
নেশাগ্রস্থ-মাতাল খোঁজে তার বক্ষে
ক্ষুধার্তের চক্ষে
প্রণয়।
সে স্বস্তিদায়ক অর্ধাঙ্গিনী, একবার দোকান খুলে দিলে
সমগ্র সমাজ রুদ্ধ করতে পারেনা
নগ্নিকা সুলক্ষণা
সর্বকালে।
উত্তেজক পুরুষেরা বারবার উত্তেজনার তাপে কুত্তার মত
সঙ্গমতা যাচে ভালবাসার নামধারী প্রবন্ধতায়
নারীরা মুগ্ধতায়
স্বনির্যাতিত।
প্রত্যেক পরিপূর্ণ নারীর বেশ্যাবৃত্তিরি আকাঙ্খা থাকেনা !
কখনো কামনা-বাসনা-লালসা চরিতার্থ করতে
সেপথে মোহন্ধতে
পুলকযন্ত্রণা।
ক্ষীণ গলায়ও পরিচয় দিতে লজ্জা অনেক পাই
বাঙালীর আদর্শে সমকামী হয়ে বেশ্যার
ছি ! স্বাধীনতার
নারীই।