ব্রেক-আপ হলেও তোমাকে হার্ট করে কিছু বলিনি
অথচ বারবার নিজেকে স্বান্তনা দিতে না পেরে বিরক্ত করেছি।
সেটা তুমি নিতে পারোনি; আবেগ গুলোকে অসহ্য মনে করে
আরও দূরে চলে গেছো-।
বিরক্তের মাত্রা অতিক্রম হলে যে কেউ বিরাগ হতে পারে-
সেটাই স্বাভাবিক।
কিন্তু তোমার অহেতুক অভিমান ও জেদের নিমিত্তে নিজের প্রতি
কোন প্রকার সংবরণ কাজ করেনা কোন কোন সময়।


ফিরে আসলে আসতে পারো, না আসলেও বলার কিছু নেই।
যে চলে যায়; সে সহজেই ফিরে না; প্রত্যাহত হলেই
কেবল ফিরে আসার মতো ঘটনা ঘটে। তবে এ ধরণের সম্ভবনা নূন্যতম।
আমার প্রতি প্রচন্ড ঘৃণা, অভিযোগ ও দোষারোপ তোমাকে হয়তো স্বস্থি দিবেনা তবে নিজেকে মুক্ত করেছো কিংবা নিস্তার পেয়েছো বলে
ভাবতে পারো। সে ভাবনা বেশীদূর এগুবে না-!
থমকে দাঁড়াতে হবেই।


স্বীয় চরম ভুল থেকে কেহই নিজেকে নিষ্কৃতি দিতে পারেনা।


যে মানুষটা তাল মিলিয়ে চলার জন্য তোমার কাছে
অতি নিকটের ছিলাম, আবার সেই মানুষটাই বহুদূরের হলাম!


কোন অজুহাতে একবার ব্রেক-আপ হলেই সুন্দরী তরুণীদের হয়-
গোঁমড় ফাঁস এবং মুখোশ উম্মোচন।