তুমি অশিক্ষিত ঠিকাদার,পবিত্র রক্তে অপবিত্র বির্য ফেলছো,একটু থামো এবার,
তুমি অসুস্থ এখন,সংক্রামক ভাইরাস-ব্যাকটেরিয়া নিয়ে ঘুরছো,ডাক্তার দেখাও এবার।
১২ফিট চৌড়া যেই গাড়ী নিয়ে অফিস কোরো,তাতে দু-দুটো উচ্চ ক্ষমতাসীন হিমায়ক লাগানো আমাদের ট্যাক্সে,যাতে একটু স্বস্তিতে কাজ কোরতে পারো,
মাটিতে নামতেই ঘেমে যাও!টেকো মাথার পাশ দিয়ে ঘাম এসে যায় কেনো?আমার বাবা রিক্সা চালিয়ে পাই-পাই দায়িত্ব পালন কোরে,মেজো ভাইটি বিদেশে মাটিকাজ কোরে রেমিটেন্স বাড়াচ্ছে।
আর তুমি!
ছাত্র দের হাতে রাম দা তুলে দিচ্ছো?পেপসির বোতলে কীভাবে পেট্রল ভরতে হয় তা শেখাচ্ছো?
অধিকার আদায়ী ছাত্র সমাজের বিপক্ষে গড়ে তুলছো টিয়ারশেলের প্রাচির,আজ সিদ্দীক,কাল অমর্ত,পর্শু আমি।
আমার কাকু-জেঠার টাকায় তোমার ছেলে অক্সফোর্ডে।
আর আমি?
হিসেব নিতে আসিনি আজকে।
কিছু সত্য প্রকাশ কোরছি মাত্র।
এই কবিতা প্রকাশের পর হয়তো টেনে হিচড়ে আমাকে জেলে পুড়বে ৫৭ ধারায়।
সহজ উপদেশ দেই রাষ্ট্র তোমায়,নতুন ধারার ধারনা নিয়ে যাও আমার থেকে,এনাউন্স কোরে দাও,"রাষ্ট্রের মায়েরা যেনো গর্ভপাতের পর সন্তানের মুখে কুলুপ এটে দেয়।"
তোমার ৫৭ধারা পালনের সহজ উপায়।
জেল পুলিশ,টিয়ারশেলের যুগ গ্যাছে, যুবতিরার বুঝে গ্যাছে তাদের উচে যাওয়া স্তন দেখে যেকারো ধর্ষন জাগবে,
প্রতিটি পার্সে কন্ডমের প্যাকেট নিয়ে ঘুরবে বোনেরা,তোমার টিয়ারগ্যাস থেকে কত গুণ ভারী এই প্রতিবাদ?
আমার প্রতিটা অধিকার কেড়ে নিচ্ছো নাও,যেদিন ঘাড়টার ঠিক যায়গা ধরে হিসেব চাইবো দিতে পারবেতো?
তবে আরো নাও,আমার চোখ,মুখ,আঙুল সব শেষে কলম নিয়ে নাও,
যেদিন চুল ধরে নিচে নামাবো সেদিন অধিকারের ব্যকরনগত সমস্যাগুলো বুঝতে পারবে।
হিসেব নিতে আসিনি আজকে।
কিছুটা সত্য প্রকাশের সাহস দেখালাম মাত্র।
জেলে পুড়বেতো! আমার বিচার ঠিক আমরাই কোরবো একদিন।
দেখে নিও রাষ্ট্র।