ডুকরে কাঁদো ছিচকাঁদুনে শ্রাবণ!
ওই যে চৈতী খরায় - না-লায়েক সূর্যতাপে
পাহাড়ি ঝর্নাও বিবস্ত্র হয়েছিলো
কোথায় ছিলে তখন
হে পীরিতের আমড়াকাঠা -
আদেখলা শ্রাবণ?
এখন এতো প্রাবল্য উচ্ছ্বাস মেঘপ্রীতির প্রদাহ!

ভেবো না;
অলকানন্দার তীরে দাঁড়িয়ে যে বাজপাখি সময়
শ্যানদৃষ্টি আছে তার,
নেবেই ছিনিয়ে।
হেমন্তের ভাদুরে কোলে জেনো;
জেগে আছে শীতের করাল থাবার এক সুপ্ত কুঁড়ি
অদৃশ্য নূপুর বাজাবে সে পাতার মর্মরে।