তুমি তো সেই অস্তিত্ব যে আমার কল্পনাবিলাসী মনের পুরোটা জুড়ে থাকে।


তুমি অন্ধকার পথের একজন আলোক বর্তিকা,
কেননা ব্যর্থ মনে যে পুনরায় আশার সঞ্চার ঘটাতে সক্ষম।


তুমি তো খড় রদ্দুরে বট্টবৃক্ষের ছায়া,
কারন তোমার ওই  মিষ্টি হাসিটি এক নিমেষেই আমার সকল ক্লান্তি দূর করতে সক্ষম।


তুমি কালবৈশাখী ঝড়ে নীর হারা পাখিটির একমাত্র আশ্রয়,
কেননা তোমার ওই চাহনির মাঝে আমার হৃদ স্পন্দন প্রতিফলিত হয়।


তোমার রাগী রাগী চাহনিটা নিয়ে যখন আমার দিকে তাকাও,
তখন মনে হয় আমি কোনো বন্য হরিণী আর তুমি এক হিংস্র শ্বীকারী।
তাই বলি, ওই দৃষ্টিতে কখনো তাকিও না।
হয়ত অল্পতেই হৃদ স্পন্দন বন্ধ হয়ে যেতে পারে।


তুমি তো বসন্তের হাওয়ার মতো বয়ে চলো,
তাইতো তোমার উপস্থিতি  আমাকে প্রফুল্লতায় ঘিরে রাখে।


তুমি তো বহুল প্রতীক্ষিত ক্ষবার মাঝে কাঙ্ক্ষিত বৃষ্টি,
তাইতো মিষ্টি করে ডাকলে সকল অভিমান ভুলে যাই।


তুমি তো আমার স্বপ্নে দেখা সেই স্বপ্নিল,
যে অনন্তকালের জন্য আমাকে তার স্বপ্নিলা করে রাখবে।