নিজ শরীরের চেনা নাড়াচাড়াগুলো অপভ্রংশ হয়ে ওঠে। বুকের জলাশয়ে মৃতপ্রায় একটা বাদুড় তার সারা দেহ ছড়িয়ে রাখে জালের মতো। অদৃশ্য চিমনি দিয়ে উড়তে থাকে তপ্ত আশংকার ধোঁয়া। গেল মৌসুমের পথ্যগুলো শেষ হয় নি, অলীক সুস্থতার ভগ্নাবশেষ হিসেবে রয়ে গেছে।
হাসপাতালগামী যানবাহনগুলো স্বভাবে ইতস্তত আর একরোখা হয়। বিপদ সংকেত এবং যাবতীয় সিগন্যালবাতির সাথে তাদের পূর্ব বোঝাপড়া থাকে।
তবুও, আক্রান্তকে বহনকারী তুমুল বেগের অসুখগাড়ির কোথায় যেন সরীসৃপের পলায়নপরতা আছে।
অস্ত্রপাচার তার নিজস্ব নিয়মে চলে।