তুমি কপতাক্ষ নদীর পাড়ে,
বসে অাছো একা।
চারপাশে ডিঙি নৌকা সাঁরিবেধে দাড়িয়ে,
অামি সে নৌকা বেয়ে অাসিতেছি নীড়ে।
তোমার ছিলো সাদাকালো অাবহাওয়া,
পরনের শাড়িটা ও লাগছে বেশ।
অাজ অামার চারপাশে তুমি,
নৌকার মাঝি উতলা ভীষন!
নীরব ভাবে দাড়িয়ে নদী।
তুমি বলেছিলে, গোলাপ অানতে!
কিন্তু কোথায়ও গোলাপ পেলাম না!
তাই ভাবছিলাম,তোমাকে
গোলাপের বাগান কিনে দেব।
তুমি সেই বাগানের রানী হবে!
তারপর নৌকা ঘাটে এলো,
তুমি উঠে দাঁড়ালে!
অামি পা বাঁড়াতেই,
তুমি বললে,এত দেরী করলে!
তখন ছিল গোধূলী!
যেন অপূর্ব রেং ছেয়ে অাছে পৃথিবী।
অামি তোমার হাত ধরে বললাম,
চলো ভিতরটা দেখে অাসি।
তুমি বললে, গোলাপ অানোনি?
এ প্রহরে গোলাপ খোঁজা দায়!
ভাবছি বাগান কিনে দেব!
তুমি শুনে খুব খুশি!
তারপর এ রজনী
তোমার হাত ধরে কাটিয়েছি!
রাতের অাকাশে অাধার ছিলোনা,
তোমার মুখে কবিতা ছিল অসংখ্য।