দেহবীজ থেকে অন্তঃক্ষরা দীর্ঘশ্বাস বা
উবু হয়ে বসে থাকা দীর্ঘ সাদা ক্যানভাস
তাঁতে ক্ষয়-রঙ ঢেলে নির্জন সহবাসের ছাপ মারা


সব চোখ গুলো প্রসূতি হয়েছে দেখি
তাতে জন্ম-বিকৃতি-ভ্রূণ গাভীন


ঘর শব্দ টি বেঁধে রাখার ফর্মুলা
কিন্তু এর সংজ্ঞা পরিযায়ী সর্বদা
তাই তো ছাই আর নমকিন বাতাসের খোঁজে
জানলার খোলা বুক দিয়ে ছায়ানৌকা-বিলাস দেখি


হাতে আঁকা দৃশ্য আর দৃশ্যান্তরের মধ্যে মুখ গুঁজে
ভাত-থালা বৃত্তের কথা দীর্ঘায়ত হয়
পাকদণ্ডি বরাবর-পিঁপড়ে রা হেঁটে আসে
জানলার-পৃথিবী আমাকে বেশ্যার হাত ধরতে শেখায় নি।