শীতবুড়িমার শীত লাগে না চাদর গায়ে বেড়ায় ঘুরে
ভিতরে কি পশমি কোট,  লেগেই থাকে মিষ্টি হাসি
বয়স কত কেউ জানে না নিবাস কোথা কোন সুদূরে!


ঠান্ডা জলে স্নান করে সে কক্ষনো তার হয় না কাশি
দিব্যি আছে খোশমেজাজে এর পিছনে রহস্য কী!
গটগটিয়ে এগিয়ে চলে হাঁটি যখন পাশাপাশি।


পিঠে খেল গণ্ডাছয়েক চিবোয় পরে কী আমলকী!
আড়াল করে কী যে খেল দেখতে আমি পাইনি কিছু
ভাব যেন তার হয়নি কিছু চোখের কোণে কী চকমকি!


রহস্যময় আমার দেহ তাই ভয়ে কেউ নেয় না পিছু
বয়স মোটেও বাড়ে না যে সারাজীবন অষ্টাদশী
ফলাহারে কাটাই জীবন, গর্মিতে খাই আম আর লিচু।


এখন আমি তোমার দেশে বিশ্বভুবন সদাই চষি
এবার যাবো সাইবেরিয়া যেখান থেকে পক্ষী আসে
প্রেমিক যারা বলবে শুনে যেয়ো না গো ও উর্বশী।


পাখি এলে আমিও আসি ওরা কেমন ঝিলে ভাসে
দিন ফুরোলে ফিরবো আমি গ্রীষ্ম তখন খুলবে ঝাঁপি
এখানে পায় খুশির আমেজ পৌষালি শীত ভালোবাসে।


সবার শেষে দখিনমেরু পেঙ্গুইনরা দেয় যে টুকি
এবার তোমায় নিয়ে যাবো লুটবে মজা দারুণ উঃ কী!