সারারাত হেমন্তিকা আঁধারে নির্জনে
হিমানি ঝরিয়ে যায় একা সঙ্গোপনে ।
শিশিরের কণাগুলো জমে দূর্বাদলে
অরুণকিরণ পেয়ে মণিসম জ্বলে।
হাসির ঝিলিক দিয়ে ফোটে পদ্মকলি
মনের সকল কথা বলে যায় অলি।
হিমেল বাতাস এসে দোলা দেয় কাশে
স্নেহময়ী বঙ্গঋতু বড় ভালোবাসে।


উঁকিঝুঁকি মারে মনে কতকিছু চাওয়া
রয়ে যায় অপূর্ণতা যায় না তা পাওয়া।
হৃষ্টচিতে দরিদ্রের ধর যদি হাত
উদ্ভাসিত হবে তবে কেটে যাবে রাত।
কী হবে লুকিয়ে রেখে অর্থ গর্ত খুঁড়ে
নিমেষে খাঁচার পাখি যাবে ঠিক উড়ে।