নৈঃশব্দ্য একটু একটু করে
ছড়িয়ে যায় শিরা উপশিরায়।
বিকার নেই শুকনো পাতার!
সমুদ্রতটে কাঁকড়ার ভিজে পায়ের
আলপনা।


বন্ধ দরজার কড়া নাড়ে শৈত্য!
ধ্বনিত হয় দরবারী কানাড়া...
শিথিল হয়ে যায় রাতের কবরী!
বন্ধন মুক্তির স্বাদ নিতে নিতে
ছুটে চলে নীরবতা...
দুই তীরে অজস্র ভাঙন!
সব পাতা ঝরিয়ে একলা দাঁড়িয়ে
বিবর্ণ অতীত!


এখন কি করুণা চাও নৈঃশব্দ্য?
পড়ন্ত বেলার জাগরণে হাত বাড়িয়ে,
এ কার স্পর্শ অনুভবে!
অতীত আর বর্তমানের নির্দিষ্ট
সন্ধিস্থল হয় না।


খোলা আছে দ্বার।
হে মৃত্যু, নিঃশব্দে আদৃত হও!
ভেঙে ফেলো ইন্দ্রিয়ের অহঙ্কার!