কৃষ্ণপক্ষের অমানিশা অন্ধকারে চাঁদ এখনও মধু পূর্ণিমার আভরণ গায়ে মাখে,
এইমাত্র এক জুগল খাঁচা খুলে মুক্ত করলো একজোড়া ফেদার্স প্রোপেল।


শান দেয়া ছড়ে বেহালার শুদ্ধ সা- স্পর্শ করার ঠিক আগে ভাবি-
কোন পিচটি সোজা মুক্তির দরজায় কড়া নাড়বে!
চণ্ডী ঢাক! সন্ধা শঙ্খ! নাকি ফেরিওয়ালার ঘণ্টা!
মানালির তুষারাবৃত পথে বীচ নদীর জন্মে গিয়েছিলাম,
দেখেছি পর্বতকুট, বৃক্ষশীর্ষ, খণ্ড মেঘ এবং আমার দৃষ্টির ব্যর্থ সীমানা।
হে নীল, তোমার এতো কিসের অহংকার!
তুমি কি জানো! সে এখনও আংটি পরে না! এ্যাকোয়েস্টিক শপ-এ-
বেহালা দেখলে সে এখনও ছুঁয়ে দেখতে চাই!
আমিও পারি, কালো ধোঁয়ার পলিউশনে তোমার চোখে জ্বালা ধরাতে।


অতি আদরে বাড়ন্ত দুটি পাখির ছানা;
অনবরত ডানায় শান দিচ্ছে, তোমাকেই ছোঁবার জন্য।