অজয় নদীর কাব্য
অষ্টম পর্ব।


প্রথম প্রকাশ- 25শে জানুয়ারী, 2018
দ্বিতীয় প্রকাশ- 25শে ফেব্রুয়ারী, 2018
তৃতীয় প্রকাশ- 25শে মার্চ, 2018
চতুর্থ প্রকাশ-17ই মে, 2018
পঞ্চম প্রকাশ- 2রা জুন, 2018
ষষ্ঠ প্রকাশ- 26শে জুন,2018
সপ্তম প্রকাশ- 2রা সেপ্টেম্বর, 2018
অষ্টম প্রকাশ- 28শে অক্টোবর, 2018


------ঃ ****¬ঃ-----------
                                        ভূমিকা


অজয়ের অবিরাম জলধারা বহুকাল পূর্ব হতে কালের স্রোতে তৈরি করে রেখেছে বহু পুরানো কালের ইতিকথা।  প্রতি বছর বর্ষার বহু জল এসে মিশেছে অজয় নদীর বুকে। ভাসিয়ে দিয়ে গেছে এপার ওপার দুইপারের বিস্তীর্ণ  গ্রামগুলিকে। একূল ভেঙে ওকূল গড়ে তোলাই নদীর কাজ। নীরব সাক্ষী হয়ে বিচরণ করে অজয়ের দুপাশে বিস্তীর্ণ ঝোঁপঝাড়, আর পাড়ের বটগাছ আর ঝরে পড়া মন্দিরের প্রতিটি বালি মেশানো সিমেন্ট আর ক্ষয়ে যাওয়া ইঁটের অশ্রুসজল ইতিহাস কথা বলে।


অজয় নদীর চরে এসে খেলে বেড়ায় বনশালিকের ঝাঁক, আসে সাদা বলাকার সারি, গরুর গাড়ি পার হয় আর মোষ নিয়ে পার হওয়া গাঁয়ের রাখাল তার বাঁশি বাজিয়ে নদীর কলধ্বনিতে মিশিয়ে দেয় সুরের ঝংকার। সোনাঝরা রোদ্দুরে গাঁয়ের বাউল নদীতটে একতারা বাজিয়ে গান গায়। গাঁয়ের বধূরা জল নিয়ে বাড়িতে চলে। তারপর ধীরে ধীরে বেলা পড়ে এলে সাঁঝের তারা ফুটে আকাশে, জোছনায় নদীজল ঝিলিমিলি করে। অজয়ের নিবিড় ভালবাসায় সিক্ত হয়ে লেখা হল অজয়নদীর কাব্য-অষ্টম পর্ব।


প্রতিবারের মতো এবারের সংখ্যায় কিছু অন্যান্য কবিদেরও মন্তব্য প্রকাশ করা হয়েছে।  বাংলা কবিতা আসরের কবিগণের একনিষ্ঠ সহযোগিতা আর শুভ আশীর্বাদ মাথায় রেখে প্রকাশ করলাম অজয় নদীর কাব্য অষ্টম পর্ব।  এই সংস্করণে প্রকাশিত কবিতাগুলি পাঠক ও কবিগণের চিত্ত জয় করতে পারবেই একথা আমার ধারণা ও দৃঢ় বিশ্বাসের সাথে একথা জোর দিয়ে বলতে পারি না। তবে আমার কবিতাগুলিকে কবিগণ ও সহৃদয় পাঠকের সামনে তুলে ধরার চেষ্টা করেছি। সুধীজনের অকুণ্ঠ সহযোগিতায় আমার এই প্রয়াস সফল হয়ে উঠুক এই প্রত্যাশা রাখি।
                                                                    বিনীত
                                                                        কবি
27শে অক্টোবর, 2018
নতুন দিল্লি


------ঃ ****¬ঃ-----------
অজয় নদীর কাব্য    ভাষায় ও ছন্দে      কথা বলে অবিরত    
আমাদের বাংলা কবিতার আসরের পরম শ্রদ্ধেয় কবি
                        সঞ্জয় কর্মকারের লেখনীতে
1.
মহাধাম সুখ নীড় অজয়ের জলোধারা,
কলো কলো উছলেতে টুপ টুপ
বারিধারা।


ঝুপ ঝুপ পরে জলে উদ্বেলে ছিঁটে জল,
হারু নিধি রাম গুপি জলোকেলি
কোলাহল।


অশান্ত সমীরণে উঁচু নিচু ঢেউগুলি,
জল স্ফিত ফুলে ওঠে-মাঝি গেয়ে
ওঠে কলি।


ত্রস্তেতে বঁধুগুলি তাড়াতাড়ি ঘরে ছুটে,
হাত ধরা মাথা উঁচু-দুই হাত
আঁচলেতে।


নিরু কাকা নৃত্যেতে বারিধারা ভিজে চলে,
রাম শ্যাম যদু মধু-তারি পিছে পিছে
চলে।


কাশ বনে ঢেউ ওঠে তরঙ্গে রাশি মেলা,
অজয়ের জলে মেতে-শিশুগুলি
করে খেলা।


ঝর ঝর ঝর ঝর অঝোরেতে বারি ঝরে,
কর কর কর কর হুঙ্কারে
বাজ পরে।


মাতা সবে ছাতা হাতে নদীপারে রব দেয়,
ফিরে চল ঘরে সবে-আকাশটা
ভাল নয়।


যদু কথা শুনে নাই তাই মাতা লাঠি হাতে,
মারে তারে ঠুস ঠাস-পথ দিয়ে
যেতে যেতে।


শুনশান হয়ে গেল অজয়ের পার ঘাট,
চলো যাই ঘরে ফিরি-কলমটা
তোলা থাক।


সূচীপত্র
1. আমার গাঁয়ে নদীর ধারে
2. নতুন সকালের অপেক্ষায়
3. অজয়ের কলতান
4. গাঁয়ের পাশে অজয়নদী
5. অজয় নদীর বাঁকে।


------ঃ ****¬ঃ-----------


নদীর ধারে আমার গাঁয়ে
                 -লক্ষ্মণ ভাণ্ডারী


নদীর ধারে             আমার গাঁয়ে            
          রাঙা মাটির পথে,
ক্যাঁচর ক্যাঁচর            গোরুর গাড়ি
         চলে সকাল হতে।


সবুজ গাছে              পাখির গানে
          ভরে নয়ন মন,
গাছের ছায়া              মাটির ঘরে
         শান্তির নিকেতন।


অজয় নদীর            ঘাটের কাছে
         স্বচ্ছ নদীর জল,
সকাল হতে            দূর গাঁ থেকে
        আসে পথিকদল।


এক হাঁটুজলে         পার হয়ে যায়
         গোরু বাছুর গাড়ি,
নদীর ধারে            কাশের বনে
         সাদা বকের সারি।


নদীর চরে            শেওলা জমে
        কালো নদীর জল,
শামুক গুগলি        ধরে ধরে খায়
       বুনো হাঁসের দল।


নদীর বাঁকে           আমের শাখে
       কোকিল ডাকে শুধু,
মাটির কলসী         কাঁখে নিয়ে
      আসে গাঁয়ের বধূ।


সন্ধ্যা বেলায়         আলো লুকায়
        স্নিগ্ধ নদীর চরে,
জোছনা রাতে       চাঁদের আলো
       নদীর জলে ঝরে।


------ঃ ****¬ঃ-----------


অজয়ের কলতান
                -লক্ষ্মণ ভাণ্ডারী


একটি সুন্দরতম সকালের অপেক্ষায়,
অমানিশাভরা রাত মোর কেটে যায়।
আশায় আশায় আমি বাঁধিনু খেলাঘর,
আপনজন সব আজ হয়ে গেছে পর।


সুখের আশায় কাটে দূর্যোগভরা রাত,
দুঃখনিশার অবসানে আসে সুপ্রভাত।
ব্যথাভরা হৃদয়ে শুনি দূরের আহ্বান,
প্রভাত পাখিরা কেন গাহে না গান।


থেমে গেছে ক্লান্ত ঘড়ির দুটি কাঁটা,
মনে হয় অভিশপ্ত নিষ্ঠুর পৃথিবীটা।
জন্মঋণ শোধ করি সবে মৃত্যু দিয়ে,
নতুন প্রভাত শুরু আজ কান্না নিয়ে।


বিবর্ণ মৃত্যু কবলিত হেথা এই ধরা,
অজয়ের কলতান তাই বিরহ ভরা।


------ঃ ****¬ঃ-----------


গাঁয়ের পাশে অজয় নদী
              -লক্ষ্মণ ভাণ্ডারী


গাঁয়ের পাশে             অজয় নদী
        কুলু কুলু বয়ে চলে।
গাঁয়ের ছেলে            দুখু মিঞার
        দুঃখেতে দিন চলে।


চুরুলিয়ার              গাঁয়ের ছেলে
        কবি কাজী নজরুল,
বিদ্রোহী তিনি,        বিদ্রোহী কবি
        গান গাওয়া বুলবুল।


দুঃখে গড়া            জীবন দুখুর,
        সুখ ছিল না মনে,
এবার দুখু             নাম লেখাল
       বাঙালী পলটনে।


অত্যাচারীরা          বিদেশী এসে,
        কেড়ে নিল স্বাধীনতা,
বুঝলেন কবি         ভারত মায়ের
        পরাধীনতার ব্যথা।


‘অগ্নিবীণা’য়           ঝরেছে অগ্নি
         ‘বিষের বাঁশি’ বাজে,
অগ্নিমন্ত্রে             লভিয়া দীক্ষা
        নামল দেশের কাজে।


বাংলার বীর          জোয়ান ছেলে,
      গাহে ভারত মাতার জয়,
বিদেশীদের           বুঝিয়ে দিল
      বীর বাঙালী তুচ্ছ নয়।


পাষাণের ঐ          কারাগারকে
       ভেঙে ফেলো হুংকারে,
মৃত্যুবরণ             করে সবাই
       পাষাণের কারাগারে।


শেকল ভাঙার           গাইল গান
        বিদ্রোহী কবি নিজে,
সবাই জীবন           তুচ্ছ করে
        নামল দেশের কাজে।


স্বাধীন ভারতে         উদয় হল
       হলো অরুণ বরণ রবি,
বাংলা মায়ের         দামাল ছেলে
       হলেন জাতীয় কবি।

------ঃ ****¬ঃ-----------


অজয় নদীর বাঁকে
             - লক্ষ্মণ ভাণ্ডারী


অজয়ের কূলে               সাদা কাশফুলে
           ভরে আছে চারিধার,
সোনালী রোদ্দুর            ঝরে নদীচরে
           মাঝি করে খেয়াপার।


শাল পিয়ালের              বনে বনে শুনি
          বন মুরগীরা ডাকে,
মাদলের তালে             সুরে বাঁশি বাজে
          অজয় নদীর বাঁকে।


বাতাসে বাতাসে             পূজোর আমেজ
           পূজো এসে গেল কাছে,
ঢাক ঢোল বাজে             কাঁসর বাজিছে
            পুলকে হৃদয় নাচে।


দূরে ভেসে আসে             আগমনী গান
            গাছে গাছে পাখি গায়,
মাঝি আনমনে               তরী বেয়ে যায়
             আনে তরী কিনারায়।


অজয়ের ঘাটে                ভিড়িল তরণী
            ছুটে আসে যাত্রীদল,
কাশফুল বনে                শালিকেরা নাচে
             সুশীতল নদীজল।


শারদ আকাশে             সাদা মেঘ ভাসে
           পূবেতে উঠিল রবি,
শিশিরে ভেজানো            ঘাসের আগায়
           দেখি যে মুক্তোর ছবি।


পড়ে আসে বেলা              অজয়ের কূলে
            নদীতটে বালুচরে,
পড়ন্ত বিকেলে                অজয়ের জলে
            সোনালী কিরণ ঝরে।


পাখিরা উড়িছে                আকাশের গায়
           ফিরিছে আপন নীড়ে,
দিনের শেষে                 বেলা পড়ে আসে
            অজয় নদীর তীরে।


মন্দিরে বাজিছে               কাঁসর ও ঘন্টা
          ঢাকীরা বাজায় ঢাক,
রাতের আকাশে              চাঁদ তারা হাসে
           শুনি শেয়ালের হাঁক।


জোছনা ঝরে                নদীর বালুচরে
         অজয় নদীর জলে,
পূবের আকাশ              লাল হয়ে ওঠে
         রাত্রি প্রভাত হলে।


------ঃ ****¬ঃ-----------


যাদের লেখা ও মন্তব্যে অনুপ্রেরণা পেয়েছি তাদের মন্তব্যগুলি সরাসরি এখানে প্রকাশ করা হল। মতামতের জন্য কবি কোনমতেই দায়ী নয় এবং সেক্ষেত্রে মহামান্য এডমিনের সিদ্ধান্ত চুড়ান্ত বলে বিবেচিত হবে।
সহৃদয় পাঠক ও প্রিয়কবির কোন মন্তব্য বাংলা কবিতা আসরের মর্যাদা হানিকর হিসাবে বিবেচিত হয় সেই পরিস্থিতিতে সেই মন্তব্য প্রকাশ করা হলেও কর্তৃপক্ষের আদেশানুসারে তা অবশ্যই মুছে দেওয়া হবে।
---------------------------------------------------------------
কবি সুমিত্র দত্ত রায় লিখেছেন :
প্রকৃতি প্রেমিক মন,
করে আত্মনিবেদন।
শুভেচ্ছা অনিবার।


-------
কবি অনিরুদ্ধ বুলবুল লিখেছেন :
পরিপূর্ণ কবিতা পাঠে মন পরিতৃপ্তিতে ভরে উঠল।
আন্তরিক অভিনন্দন ও শুভেচ্ছা জানাই প্রিয় কবিকে -


---------
কবি তানিয়া সরকার লিখেছেন:
খুব সুন্দর।
মনোরম প্রকৃতির স্বাদ উপভোগ করলাম।


---------
কবি তোফায়েল আহমেদ টুটুল লিখেছেন :
অসাধারণ
প্রকৃতির রুপ লাবণ্য অপূর্ব সুন্দর ফুটানো পুষ্পের সৌরভে মুগ্ধ।
কবিকে শুভেচ্ছার নিরন্তর অভিনন্দণ
------------
কবি শ্রাবনী সিংহ লিখেছেন :
অপূর্ব কাব্যখানি শরতের বর্ণনায়!
মুগ্ধ রইলাম কবি, শারদ শুভেচ্ছা আগামীর


কবি শ ম শহীদ লিখেছেন:
আহা কতো সুন্দর কাব্য...কতো সুন্দর বর্ণনা!
--------------
কবি শঙ্কর সেহানবীশ লিখেছেন:
খুব সুন্দর ছন্দ ।ভালো লাগলো ।
-----------------------
কবি গোপাল চন্দ্র সরকার লিখেছেন:
অপূর্ব ছন্দময়, প্রকৃতির রূপ অপরূপে কাব্যে প্রকাশ !
মধুর কাব্যে মুগ্ধ ! অশেষ শুভেচ্ছা জানাই প্রিয়কবি ।
-------------------------
কবি রিঙ্কু রায় (আবৃত্তিকার) লিখেছেন:
অসাধারণ ছন্দ...
---------------------------
কবি ডাঃ প্রদীপ কুমার রায় লিখেছেন:


ছন্দে ছন্দে মনের আনন্দে
গাহেন প্রকৃতির গান,
প্রকৃতির কবি ভাণ্ডারী কবি
জানাই স্যালুট-সম্মান।


লিখে যান প্রতিদিন এমন সুন্দর কবিতা,মন ভরে উঠুক আনন্দে।ভালো থাকুন প্রিয় কবি,জানাই ভালোবাসা শ্রদ্ধাবনত চিত্তে।
--------------------------
কবি অলকানন্দা দে লিখেছেন :
অজয় নামে অন্তরে আছে বাড়তি ভালবাসা। তার ওপর এমন কাব্য মায়ায় বানভাসি মন!
সীমান্ত ছাড়াল ভালোলাগা। অভিনন্দন প্রিয় কবি ।আন্তরিক শুভেচ্ছা আমার ।


--------------------------------------
কবি মোজাহারুল ইসলাম চপল (প্রসূন কবি) লিখেছেন:
মনোহর ছন্দমাদকতায় পল্লিবাংলা র রূপ দেখলাম শুভেচ্ছা কবিবর
---------------------------
কবি মোঃ জাহিদ হাসান লিখেছেন:
অজয়ের গায়ে প্রকৃতির ছায়ে কাব্য পাঠে মুগ্ধ হলাম।
ধন্যবাদ প্রিয় কবিবন্ধু।
শুভেচ্ছা রইল আলোকিত আগামী প্রভাতের।
---------------------
কবি আবু কওছর লিখেছেন:
অজয় নদীর রূপ সৌন্দর্যে কবি মশগুল!
তাইতো এত চমৎকার ছন্দের কাব্য। নদী প্রেমের সার্থক পরিবেশনা।
শুভকামনা প্রিয় কবিবর।
---------------
কবি শাহিন আলম সরকার লিখেছেন:
দারুণ লেখা।
শুভেচ্ছা ও ভালবাসা রইল।
ভাল থাকুন প্রিয় কবি বন্ধু।
--------------------
কবি পারমিতা (অনুরাধা) লিখে্ছেন:
চমৎকার!
শুভেচ্ছা অশেষ!
------------------
কবি সঞ্জয় কর্মকার লিখেছেন:
অপূর্ব সুন্দর লিখেছেন প্রিয় কবি।


অজয় আজিকে প্রেমের ডিঙিতে শুভ্র কাশের ছবি,
রঙ ঝলমলে মখমল সাজ
কাশর মাদল বাজি।
মধুকরা গীত পুষ্প অলিতে লিখিগে শারদো বাণী,
প্রভাকর তাপ কমালো বাতাসে
পথিকের পরিশানী।
গুপ্ত প্রেমেতে মাতিল ভুবন মন ছুটে নাই দিশা,
চৌদিকে রব দীপ্ত প্রেমেতে দূর হয়
অমানিশা।
বধুসবে রাজ মাতিছে ভুবনে কথাকলি মন আলো,
জগৎ আজিকে শরতো আকাশে
বাসিতে হৃদয়ে
ভালো।
............
সকাল থেকে নেটে লাইন নাই তাই কিছুক্ষণ আগে ভিড়ে ঠাসা এক কাফেতে বসে লিখছি। আন্তরিক শুভকামনা রইল।
------------------------
কবি রনজিত মাইতি লিখেছেন:
কোনও কথা হবেনা না। সুন্দর ও সুখপাঠ্য কবিতা । শুভেচ্ছা জানবেন।
------------------
কবি শরীফ জাকের লিখেছেন:
অসাধারণ চিত্রায়ন। ঈদের শুভেচ্ছা রইলো...
-------------------
কবি মনোজ ভৌমিক (দুর্নিবার কবি) লিখেছেন:
প্রকৃতির এই নিরাভরণ রূপ আর দেখি নাই এ আসরে।সুন্দর প্রকাশ কবিবর।জয়গুরু!!!
খুবই সুন্দর রঙ তুলিতে অজয় তীরের গ্রামের চিত্রায়ন।শুভকামনা নিরন্তর কবিবর।জয়গুরু!!!
--------------------------
কবি তাপস গুহঠাকুরতা লিখেছেন:
দারুণ ছন্দময়।
-----------------------
সবশেষে আমার মন্তব্য :


বাংলা কবিতা আসরের সকল প্রিয়কবি ও সকল মন্তব্যকারীদের আমার আন্তরিক প্রীতি ও শুভেচ্ছা জানাই। শুভকামনা রইল নিরন্তর, অবিরাম ও সতত।  সবার মন্তব্য প্রকাশ করতে না পারার জন্য মার্জনা চাইছি। আগামীপর্বে আরও অধিক মন্তব্য প্রকাশ করার আশা রাখি। সাথে থাকুন, পাশে রাখুন।  পরিশেষে জয়গুরু বলে আজকের কলম এখানেই শেষ করছি।