অজয়ের জল ...................বহে কল কল
হিমেল পরশ লাগে (নবম পর্ব)
কলমে–কবি লক্ষ্মণ ভাণ্ডারী


নদীঘাট কাছে সরু বালি আছে
অজয় নদীর চরে,
শালিকের দল করে কোলাহল
সারাদিন খেলা করে।


গ্রাম ছাড়ি দূরে রাখালিয়া সুরে
বাজে রাখালিয়া বাঁশি,
কাস্তে হাতে লয়ে নদী পার হয়ে
ধান কাটে সব চাষী।


অজয়ের চরে সোনা রোদ ঝরে
পার হয় গরু গাড়ি,
গাড়ি পার হয়ে যাত্রীদল লয়ে
দূর গাঁয়ে দেয় পাড়ি।


নামিল আঁধার ঘাটে চারিধার
পশ্চিমে লুকায় রবি,
লক্ষ তারা ফুটে রাতে চাঁদ উঠে
জোছনায় আঁকা ছবি।