আজ সারা বিশ্বজুড়ে পালিত হচ্ছে সেরা টেডি দিবস। হ্যাপি টেডি দিবসের শুরু হোক এক অভিনব মনোভাবনা সুবাসিত রক্ত গোলাপের পরশে । সবাকার জীবন আলোকময় হয়ে উঠুক। সব পরিবারেই আসুক সুখ-সমৃদ্ধি।
আজকের টেডি দিবসের নতুন ভাবনায় লেখা আমার কবিতা।


বসন্তে আজ রং ছড়ালো


                   - লক্ষ্মণ ভাণ্ডারী


বসন্তে আজ               রং ছড়ালো
           মনের আঙিনায়,
টেডি দিবসে              আজকে বন্ধু
           মন তোমারে চায়।


বন্ধ মনের                দুয়ার খুলে
         দেখি দু’চোখ ভরে,
হদয় তব               রয়েছে খোলা
         চিরদিনের তরে।


শুভেচ্ছা প্রীতি            ভালবাসায়
         ভরিয়ে দেবো মন,
রক্ত গোলাপ            দিয়ে তোমায়
         নেবো করে আপন।


আজকে জানি            ধরণীতলে
         ভালবাসার খেলা,
তোমায় নিয়ে             কাটবে বন্ধু
         আজকে সারাবেলা।


কবি হৃদয়ে             পরশ দিয়ে
         আপন করে নিও,
যতন করে             রক্ত গোলাপ
         হৃদয়ে রেখে দিও।


প্রিয়া পরশে           টেডি বিয়ার
         করি আকণ্ঠ পান,
জড়িয়ে ধরে           গাইবো আমি
          ভালবাসার গান।


প্রেমিক কবি           কবিতাপ্রেমী
         এই ধরণীর তলে,
কবির প্রেমে           কবিতা আজ
         হৃদয়ের কথা বলে।


সর্বপ্রথম আমেরিকার মরিস মিচটম প্রেসিডেন্ট থিওডোর রুজভেল্টকে উত্সর্গ করে টেডি বিয়ার বাজারজাত করেন। স্বাভাবিকভাবেই অল্প দিনেই বাচ্চাদের মাঝে টেডির হিড়িক পড়ে যায়। বিশ শতকের সেই টেডি বিয়ারের রূপ অনেক পাল্টেছে কিন্তু টেডির প্রতি ভালোবাসাটা রয়ে গেছে ঠিক আগের মতোই, তাই তো ভালোবাসার মানুষটিকে ভালোবাসার জিনিসটি দেওয়ার জন্যই পালন করা হয় হ্যাপি টেডি ডে।
পরিসংখ্যানে দেখা গিয়েছে, উপহার হিসেবে মেয়েরা টেডি বিয়ার অধিক পছন্দ করে। সেই অনুযায়ী পাশ্চাত্যে এই দিনটিকে সামনে রেখে সাশ্রয়ী মূল্যে হরেক রকমের টেডি বিয়ার বাজারজাত করা হয়, যাতে পছন্দের টেডি বিয়ারটি কারো মুখে হাসি ফোটাতে পারে। বাংলা কবিতা আসরের সকল কবিগণকে জানাই হ্যাপি টেডি দিবসের আন্তরিক প্রীতি আর শুভেচ্ছা।