এই কবিতাটি বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের জন্মদিন, যা পঁচিশে বৈশাখে, তাকে উৎসর্গীকৃত। কবিতাটিতে "সু-স্বাগতম" শব্দ ব্যবহার করা হয়েছে, যা রবীন্দ্রনাথকে স্বাগত জানানোর জন্য ব্যবহৃত হয়েছে।

এই কবিতার মূল কথা হলো, পঁচিশে বৈশাখের এই দিনে বিশ্বকবিকে সম্মান জানানো এবং তাঁর প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করা। এই কবিতাটি আসলে একটি উৎসর্গীকরণ কবিতা, যেখানে কবি লক্ষ্মণ ভাণ্ডারী রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের প্রতি গভীর শ্রদ্ধা ও ভালোবাসার প্রকাশ ঘটিয়েছেন।

পঁচিশে বৈশাখের কবিতা (দ্বিতীয় পর্ব )
কলমে কবি লক্ষক্ষ্মণ ভাণ্ডারী



এসো হে আবার পঁচিশে বৈশাখ
নব নব রূপ সাজে,
জন্ম দেহ এক নব বিশ্বকবি
এই বসুধার মাঝে।

হে মহান কবি তুমি বিশ্বকবি
মানব প্রেমিক তুমি,
পঁচিশে বৈশাখ শুনি তার ডাক
কান পেতে তাই শুনি।

আসিলে ধরায়, এই বসুধায়
মানুষেরে ভালবেসে,
সবার হৃদয়ে আছো তুমি কবি
জাতি ধর্ম নির্বিশেষে।

বাংলার কবি বাঙালির কবি
তুমি যে বিশ্বের কবি,
তব কল্পনায় সারা বসুধায়
কিরণ ছড়ায় রবি।

এসো হে আজিকে যুগান্তের কবি
বিশ্বজুড়ে তব আহ্বান,
শুনি সেই ডাক পঁচিশে বৈশাখ
গাছে তব জয়গান।

আবার আসুক পঁচিশে বৈশাখ
এই ধরণীর তলে,
মহা মানবের এ সাগরতীরে
আসমুদ্র হিমাচলে।