জেনে গেলাম তুমিও স্বাধীন নও-
আমার মতন তোমারও ওটা চাই।
অথচ তোমার লম্বা চওড়া স্বাধীনচেতা ভাষন শুনে আমার আভ্যন্তরীন সত্তা জাগ্রত হতো।
কি নির্বোধ আমি!
তোমার সরল সাদা মুক্তি মাখা তরল স্রোতে ভেসে,
কালীগঙ্গার স্বচ্ছ শীতল জলে স্নান করে উঠেছি বারবার।
জলের নিচে চিকচিক করা সাদা বালুতে পা
এক নিমিষে জল হয়ে গেল ঘোলা।
তোমার জানায় ভুল ছিলো।
ভুলিয়ে দিয়েছিলে যুদ্ধ ছাড়া কিছু মেলেনা।
হয় মুক্তি নয় মৃত্যু,
অথবা যুদ্ধবন্দি হয়ে বেঁচে থেকেও মরে যাওয়া।
তোমার সুশব্দে আচ্ছন্ন হয়ে মুক্তির মন্দিরের দ্বারে গিয়েছিলাম নিজেকে অঞ্জলি দিতে।
দেখলাম,দ্বারহীন মন্দির,,,
প্রবেশ করার সাধ্য আমার কেন,
পৃথিবীর কারোর নেই।।