দিনের –ও সাধ হয় কখনও সাঁঝ সাজতে ...
রাত-ও বুঝি চায় জোছনার সাথে আড়ি দিতে ...
অভিমানি মেঘ কত আর পারে বুকের কান্না চেপে রাখতে ...
অবিরাম অশ্রুধারা বারিরূপে  আছড়ে পরে  - হাল্কা হতে ...;
আবাহন করে সৃষ্টি সুখের সম্ভাবনার প্রতিচ্ছবি ...
বুঝি, ঐ শ্রাবণ এল ...প্রাণের গতিশীলতার আকাঙ্খিত শ্রাবণ ।


উচ্ছাসে আত্মহারা নদী আজ যথার্থই কল্লোলিনী ...
‘ পূর্ণতার’ প্রতীক্ষার হবে বুঝি অবসান ...
কৃতজ্ঞ তরুদল নতজানু –গ্রহন করে, প্রাণবারিধারার পরশ ...
মাটির  কাঠিন্যের অহঙ্কার –ও হবে বুঝি দীর্ণ ...
হৃদয় বুঝি প্রিয়ার স্পর্শ পেতে চায় ...গোপনে, নিভৃতে ...
বুঝি, ঐ শ্রাবণ এল ...আমায় উদাস করার শ্রাবণ ।।