মানব সভ্যতা বিকাশের অদম্য স্পৃহায়
মোরা জীবাশ্ম জ্বালানিকে আঁকড়ে ধরে
জ্বলে মরছি এখন দাব দাহের যন্ত্রণায়।
সৌরশক্তির ভাবনা সুপ্ত ছিল একেবারে
সভ্যতার শুরু থেকেই।পরিবেশ বিনাশী
জীবাশ্ম জ্বালানির স্থান হলো ঘরে ঘরে।
আজ ক্ষয়িষ্ণুতার শেষ পর্যায়ে সর্বনাশী
সেই ডাইনোসরের মতো অবলুপ্তির পথে
বিপন্নতায় বিষাদগ্রস্ত আট থেকে আশি।
শক্তির সংকটও প্রকট হচ্ছে সাথে সাথে
সমগ্র জীবজগতের অস্তিত্ব দুলছে এখনি
অচিরে শূন্যতা বিরাজ করবে রাজপথে।
লুপ্তপ্রায় জীবাশ্ম জ্বালানির সংকট এখনি
আদ্যিকাল থেকে ব্যবহারে এ’দশা সঙ্গত
বিকল্প জ্বালানীর সন্ধান করেন বিজ্ঞানী।
পারমানবিক শক্তি হলো না যুক্তিসংগত
পারমানবিক চুল্লি অসীম শক্তিধর দানব
তাকে নিয়ন্ত্রণের চেষ্টা চললো অনবরত।
এই শক্তিধর দনুকে বশে রাখা অসম্ভব
সৌরশক্তি হবেই সর্বগ্রাহ্য বিকল্প জ্বালানি
ফুকোসিমার বিপর্যয় পরে হলো অনুভব।
সৌরশক্তির ব্যাপক প্রয়োগ চাইছি এখনি
দ্রুত নিয়ন্ত্রণ করা চাই জীবাশ্ম জ্বালানি।