ভ্রষ্টাচারে নেমেছিল কতিপয় নর  
নারীসমাজেরও একাংশ ভ্রষ্টাচারী।
এই কাজে মাত্রার আছে তারতম্য
মাত্রা-বৈষম্যে পিছিয়ে সেই নারী।
অনেক পুরুষ নিজেরা সংযম-চ্যুত
বৃথা-দম্ভে বধূদেরকে করে সংযত!


বহু পুরুষের দরকার চিত্ত-সংযম
সেই সাথে তাদের আত্ম-সংশোধন।
নারীকুল পুরুষদের ক্রীড়নক নয়  
কেন তাদের অন্তরে অমূলক ভয়।
তর্জনীকে উঁচিয়ে নারীদের বলবার
হয়েছে সময়,‘নরকুল হও সংযত’।


সাথে সাথে তাদের সমূহ ভ্রষ্টাচার  
সমূলে বিনষ্ট করাও হবে দরকার।
শেষের অধ্যায়টিকে অসমাপ্ত রেখে
সাম্যের পথে গেলে জৌলুস মাখি’    
নারীদের ভ্রষ্টাচারের সেই দাবীকে      
তির্যক-দৃষ্টিতে দেখবে তোতাপাখি।