সীমান্ত টপকানো নিয়ে কড়াকড়ি
কেহ বলবে না এসব বাড়াবাড়ি।
ভাবনা শুধু বিস্তীর্ণ এ’আকাশটায়
সীমানা-প্রাচীর দিতে কেন দেরী?
শিশু জননী র কোল থেকে নেমে
সীমান্ত টপ্কাতে ছোটে এক দমে।
বিভূঁই যেতে চায় তার দেহ-মন
মার বারণে শিশু হতবাক তখন।
অশেষ দুখে বললো শিশু সেদিন
একটু মেপে দেখো মনের জমিন
বিভূঁই পৌঁছে যেতে এতোই মানা
কোথায় খাটে বিশ্বায়নের ভাবনা?
দূরবীনে চেয়ে দেখ এই ধরণী কে
শৃঙ্খল শোভা পায় সীমান্তের বুকে?
উন্নত প্রযুক্তি ও বিশ্বায়নের যুগে
গণ্ডগ্রাম-ধরায় ভিসা কেন লাগে?
আগামী তে আসবে এমনি একদিন
এযাবৎ ভাবনাগুলো হবেই মলিন।
দিনান্তে বৃদ্ধরাও করবেন মিনমিন
বিভ্রান্তি ভুলে স্বপ্ন দেখবেন রঙ্গিন।