স্বাধিনতা হেরিছে সর্ব দ্বারে-
কোটরে কোটরে কোঠরে,
জীবিতে জীবন্ত অন্ন পানে ধন্য-
ভেকিছে অন্ত অনন্ত;
মরন বানের বাণে দিগন্ত।


কাঁপিতে কাঁপিতে উদ্বয় তারা,
ক্রন্দনে জ্বলিতে জ্বলিতে অস্ত সারা বেলা।
সাদৃশ্য অধিকার নাহি সুবিকার-
সূর্য শিকার,
ধৃতরিতে  ছারা পরে-
বিষোধর শাপে প্রানের এ্যানে।


খরা পরে ছায়া নিচে-
পক্ষী মেলে,
সুখো রুপে কীট পতঙ্গে।
খোপা দ্বারে চাঁদ ওঠে-
আধা ঝাঁপছা বনে,
কোনা আকাশে জমা পড়ে-
খুদিত নেশা শুন্যচরে বেকারে।


গোধূলি অস্ত গোলাকৃতি সমগ্র-
পশ্চিমে দিগন্ত ন্যাশে চিহ্ন,
কালোতে দেমাগ-
সিঁদুরে প্রনাম;
সূর্য বনাম।
পক্ষী হয়ে উরন্ত বায়-
পাদুকা ময়,
চরনে ধুলি বায়-
চিরশিখা চিরমনি ভক্তি আমায়।


রক্ত জলাচরে হাঁয়-
নির্মম প্লাবিতে ছায়,
লজ্জা ব্রতে সেনেহো দ্বায়-
প্রসবে জীবন মরণ ক্ষয়।


সেতুগারে বলী চাই-
দেবী মাতার গলে চয়,
গুটি বাঁধে সুতো নাই-
রুবধারী স্বাধিনতায়;
রুপধারী বাবলা জানায়।


কানা ছিমে বেগুনের সবজিমুলে,
সত্য জীবন্ত কীটে রান্না।
যেনো মিঠাই লাগে মানষ কুলে,
কষ্ট দ্বারে নারী যাতনা।


তুফানের মেলা বর্ষার চ্যালা-
উঠেছে বর্শার অন্তিম বেলা,
বসিতো বসতি ভূমিষ্ঠ হীনা-
ডানা ম্যালে উইপোকা।
সবে চারে ভিকে যায়-
জাতি বোলে ফিকে নাই,
অন্তরালে জামিনায়-
ফিঙ্গে রাজায় বেকা-রিতায়।


বীকারে বেকার হানে-
বিষাক্ত গুহায় ভেরী ভাঙ্গে,
দোয়েল ফাঁসে ইন্দ্র-জালের বেড়া-জালে-
বকশিশে ফন্দি আঁটে বাবুইয়ে।
বেকারীত্বে বৃদ্ধি করে বেকারে -
বিলুপ্তে লুপ্ত করে উচ্চ-বৃত্তে ,
বেকারের শিরো-কাটে মূল-ছাটে সগুনে-
কানধরে টিকি-ঝাটে নাপতের খুরে।


দেশ বিশ্বে বেকার ধোকে-
উচ্চ বৃত্তে চাটুক আঁটে ঈগলে,
রবি রক্তের রক্ত ঝরে নিম্ন বৃত্তে-
শিরো ঘামে পদো পারে;
রক্ত তোষে বিষোধরে।
মৃত-মুখী জীবন্ত দ্বারে ফোটে অন্ধ-তুটে শিশু বেকারে-
আঁখি পাতে দৃষ্টি পোড়ে রক্তিমে বিষাক্ত সর্পে;
অন্ধের অন্ঝ শিখল কাটে বেকারে,
মধ্যবিত্ত শ্রেণী প্রাচীরে গড়ে দৃষ্টি ঘনিয়ে-
বেকারত্বের বেকারে।