তব-সম গচ্ছিত শক্তি-ধায়ী মুক্তি-ভারে।
বার্ষিকী এক পাতায় লিখি-
তম শতক-ক্ষণে লিপি যত-ভানে ।।
নব-নবী অগ্রগতি যপি-
ক্রোধে মনো-হারিত্ব সঁপি তাড়নে।
সুধা-ঘোচে সার্কাসে বাঁইলা ঘোরনে ,
তেন-মাগে উচ্চ-নিম্ন শির-মস্তক ঘুরন শিখন্তী গগনে।।
শাপ কী বাদ? অগ্রে অভিতাব।
গুনিতে বীগুন কান্ডেনীড় বিলাপ।।
দেশ কিবা পল্লী শত-ক্ষত পীড়ায় সমে।
ভোর-পুরে চিবুকে খিতাপ সনে।।
অন্ত সাঁঝের সাজে কূপ নির্মাণে।
রূপ-ধাজে হিয়ার নটি-মিলে সর্প ফনিতে।।
উনপুণি দৃষ্ট-পটে ছাটিবার উন্নতাঁরে পশ্চাতে।
পরিষদে ভীষ্মতি আখবারে অগ্রে।।
জন্ম-দিসি বিধি বিধাতা আবে ইন্ডিয়া-ভাগে।
শত্রু দেশ মিত্র ধ্বংস-বিধ্বংসী ত্মরে।।
চির-ডুবি বাগিচা ভষ্মোতী কড়ে প্রসব-হীনে ভারত ভূমে।
লহ-প্রণা সমী মান-হুশ ব্যাধি-
ব্যভিচারীর কৃপা-রথী সর্বক্ষণে।।
ভূমণ্ডলের ভুমির যাচে-
পাড়ের ভূমিই জীবন দ্বারে।
জাতন জাগি বক্ষ মোর সমীপে-
হৃদবারি চিরন্ত-মনি ধরি শির: বলে।।
পৃথ্বী মাগে রবি যবে-
অন্ধ-ঘোচে জ্যোতি অস্তে।
কুপিবাতি তিলা-নাসি নিড়-য়েতে ।।
কুটীদ্বারে ক্রধ হাঁনে-
ভুবন অন্যে অশিক্ষনে ছাঁয়া কাটে ।
উৎস তিথিতে সত্য-জ্জাত নীরে ভুজ্জ্য-স্মরে।।
সাদায় বসন আবেশে-
হস্তে লাঠি ভরে।
ব্লাক-জারণ ব্লাড-গাত্রে-
উন-পুণি বহ্নির বাঁধে হাঁকে।।
সত্য-জ্জাত শূণ্য গর্ভে আমি-
পিওর ন্যায়সতে গর্ব-বলি।
দৃঢ়তায় দ্বার-দ্বারি দরবারি-
দুর্বল কোমলতায় পরশে,
অজুহাতের শিকল রূপ-ধারী।।
যত-গচ্ছিত লুটিছো তুমি,
দৃষ্টি ভ্যাঁলে-গোচর কী?
অগোচরে ঘনি।
রবে-তুমি হীন-বলে পৃথ্বীর মাঝে।।
সাজের বেলা কি অবেলার ত্মরে?
হাজার লাশের ভিড়ে।
পারবে কী কটু-তাঁরে হ্যালা করতে?
স্বয়ং বিবেক অতীত রে।।
কলঙ্কে ছাপিয়াছে ছবি-
জেরক্স কপিতে বিবেক বোধে আপনকে।
উচ্চ-তিথিতে জীবন্ত নর-নারী জীবন-নাশে ঘাতে!
দিবানিশে অশ্ব বটের তলি;  
সত্য-জ্জাত মনুষ্য শর্মিলী,
বলিদানের হালখাতা মৎস্য চিকেন ভুজ্য স্মরে।।
কাস্তে হাতুর মাঠপাড়ে-
বিকিয়েছে ঘরে ঘরে।
জোড়া-ফুলে কুটুম-পাড়ে-
হ্যাঁ-নিয়েছে কলরবে।।
হস্ত জুড়ে শকুন চিলে-
সর্প-পড়ি ঘোমটা হীন ঈর্ষে।
পদ্মফুল পুকুর পাড়ে-  
হাঁনে স্নান ক্লদ গাড়ে ।।
আছে মানব যত সাজের সাজে-
মানস রুপি বিদ্যার নির্বিচারে।
অভিজ্ঞের ঝুড়ি বুলি-
বিদ্যা কুঁড়ির ঝুড়ি চুরি ।।
বিশ্বের মাঝারে নত বিলাস ব্যাসনে-
তালার-পর তালা নির্যালা।
ভুলের মাসুল হ্যালা-
বুঝিবে কতো অবহেলা।।
শত মনুষ্যের জীবন হানি পাতা-
কারণ অকারনি বার্তা।
অশ্ববটের দিবানিশি-
বলিদানের হালখাতা।।