আঁখি-বারে ছিলা নয়-
আঁক-চিতে মিত্র সানায়,
পল্লী টিউ-বাটে  ছত্র কয়-
বিদ্যা পাঠে সতীএ ময়।


ভিন্ন জনে দৃষ্টির ত্মরে-
তৃষ্ণার ত্মরে মিত্র সনে স্বরে,
পক্যাও বীনে লাজবু হাঁলে-
অন্য জীনত্রে  নালগা দ্যুত-চড়ে।


আঁখি মিতা শিতা খড়ে-
বিরা গীতা খড়া বারিতে,
পরাগ বৃথা পুষ্পা ডালে-
বাসি ফুলা অনাথ মূলে।


দুগ্ধ নাহি বক্ষে তরী-
আঁতুর ঘড়ে হোলি,
পর-দ্বারে দ্বার যে খিলি-
পানে আঁচল ডুবালি।


পরের ত্মরে -জীবন তরী-
কিবা ছ্বলে হিংসা- বিদ্বেষী,
কৃপা করে কড়ো জোরি-
সর্বজনে সময় ভিখারী।


অর্ধশরি জনন তুমি-
অর্ধ-ভাগি ভিন্নর পরি;
অন্য হীনা স্বয়ং পীড়া,
অন্ধ্রের পুরী অন্ধ মনি জাতন ব্রতি-
ছিন্ন ছিলায় দিব্য-জ্ঞান কান্ড-হিন জ্যোতি।


দুগ্ধ নাহি বক্ষে তরী-
কিসের অহঙ্কারী,
পরের পানে চাহিয়া দেশি-
মরন বিদ্বেষী।


স্বয়ং-পীড়া স্বয়ং-দ্বারে নজর-হানি-
ভূমির পাড়ে জীবন ধারী,
পাপের ভারী জনন তুমি-
মাতৃ ভারী দাতা তুমি,
হিংসায় দ্বান্দ্বি।