বিদ্যা যদি জ্ঞান মোরে নিদারুন হয়/হও,
মরিব তোমার আগে দারাইয়া রয়/রও।


জ্ঞানের পসরা বাড়ে-
বিদ্যার পারদ চূর্ণ করে।
অবসর এর শ্রদ্ধা জ্ঞাপন,
বিদায় প্রার্থনা যোগ জীবন।


জ্ঞানের জ্যোতি বীদে-
ঘনিয়েছে গ্রত সৌরভ।
বিদ্যার প্রতি হানি বৃক্ষ পত্র লিখন,
দিয়েছো কী কাঠি  দোয়াত?
রন্ধন কালী দেশের গৌরব।


হে জ্ঞানো নাথ দিবা রাত্রির অনাথ-
দুটো দানা পানি সুধায় ক্ষুধা বিদ্যা নাথ।
হে বিদ্যা নাথ লও তুলি আবাদে বিদ্বেষীবাদ
চিরন্ত চিরণ;
খুটো গাঁঢ় রজ্জু জাড় জীব প্রানী নিপাড়ন,
রুঢ় ব্যার্থ বরণ।


জ্ঞানো দেবী বিদ্যা ছেবি লও তুলি মণি-
দাও স্বরলিপি জ্ঞান স্বাতী কন্ঠভরি নীল চড় গীতি।
ঘাচরে অসমি শশী রবি নক্ষত্র গ্রহ অন্ধজ্যোতি নামাংকো পূর্বী ইস্কায় বাণী,
তদুপি স্বর জ্ঞানে জ্ঞান চড় বয়্ যাতি;
বারি মতি সদ্ ধারি বায় সিন্ধি।


চালা পিঠের কালি
পানি মিলে হানি-
পতিত ভূমি নিষ্কৃতি
পরী দূর গাঁয় গামী উড়ি।
ধানবাদে শানমনে কাস্তে ধ্যালে,
উদ্ভিদ তৃণলতা গুল্মে
উপরিতলে ভেদে শ্রুতি কর্নে।


শিখা চারে ভিক্ষা মাগে করুনা দ্বারে-
ছায়া দিয়ো তীরে দিবা প্রহরে বরুনা চারে।
শত আষাঢ় শ্রাবণের ভাদ্র কাতর,
তোমরাই আদর আমার আঁচলের বাঁধন।


সৎ এর গন্ধ নাকে টাচে ন্যায়ের গন্ধ-
জেগে উঠতেই দেখি চতুর্দিকে দুয়ার বন্ধ।
দ্বারা খোলবার সাহসে যখন হস্ত শরীর শক্ত,
হঠাৎ তখনি মস্ত মহতেরা বলে লোকটা বদ্ধ/অন্ধ।
যেন-' বিষাক্ত বিষভান্ড লয়ে বাঁম কড়ে,-
        ডান হস্তে সুধা পাত্রে হাঁকে।'