নৃত্য কুটীর চালে-
বসন্ত বীনা বীন মোনে,
দগ্ঝ-দুদ্ধ মজা সলিলে;
খড় কুটো লতা পাতা নিমে।
চৈত্র-খড়া শুল্ক চিতল -
চরুই ধাঁচে খচিত ঘরে,
পক্ষী শাবক শালিক হাঁনে দ্বন্দ্ব ঘানে;
শালুক গাএ বলের বাসা ঝিম ধসে।
প্রভাতে প্লাবন উদয় প্রখরে -
বর্জ্য ভাঙে শিরে সন্ধ্যা নিশীথে,
নৃত্য কুটীর মর্মীতা ছাম-ছেটের স্বপ্ন বৃথা;
বিদায় চিরো বনে।


কিবা অস্মি-রত দেহ-রত্ন -
জার্মিনা রত্ন শ শত রন্ধ,
চাহিনা এ চিত্রা গত গাত্র।
গাঁয় যেন ধাঁচে ওই রুচীকা পাতে;
নাই ধ্বাজে গাঁয়ে পল্লবীতে।
দোয়া করো মনোচোরে  দিখা মিনো সনে-
দ্বীপান্তর সতী বাঁয় মন্নিতে ছায়,
মন্ডিতে রাই রুপোতী কানাই ।


নীলকন্ঠ তম অন্তো- নীলকন্ঠে শোভা রত্ন-
বাগী বনে টিলা হিমে ক্ষ্যান্ত,
শির:ধ্যানে স্বর্গ প্রাণ মন্ত্র ।


প্রতিস্ফূদ পুষ্প কন্টক গাত্র স্ফূর্তি জীবন্ত-
ধূসর হিমো তাম্র- ক্ষয়ের চন্দ্র কন্টক লিপ্ত।
প্রাণবন্ত নারী দৃষ্ট,
প্রাঠিত নৃত্য মম সমে।
সত্যন্তো বসুধা লবে-
ত্বর ত্মরে সাজে,
অস্তীব রবে।


মরণ-সীতে রক্তি-মাখা-
শিররেখা তম ব্রোতা।
বিদায় ভ্রষ্টতারা- ধূলোচী তব বার্তা,
স্মারক স্মরন শিখা।
অতীত স্বরে বিশ্ব-ভ্রমন্ডলে-
এ্যবে রথো পার্থিব ধরে রত।
প্রাণ ধাঁচে রচিয়া হাঁনে,
নত শির: পানে অস্তিব শত।


বন্ধ্যা বন্ধ্যাত্ব শার্লি-
লয়ে কোলে কাঁকরে পাষান পুতুলী।
ধরে তুলি গাই মাল্য গীতি,
দুঃখ বারি ত্মরে, যদি সুখ ছায় নারী।
শূন্য শূণ্য কোলি তলি পানি-
বন্ধ্যা সম অব্-নি নেত্র-পানি,
চকিতে দুঃখি ক্রন্দনি।


মার্জমে যেন-' কিটাঙ্গ গিরে দ্বন্দ্ব সিরে-
সুচালিতো দূগ্ধ জিরে।
ওপর জারিত সারসি চিরে,
সর্বিঙ্গ সূচে মাল্য গীতে। '


ভবন বায় নর্থ সাউথ শীসে-
দোলায় শির: পল্লবীতে বাসুরীয়া শীষে।
তালবনে বাবুই চড়ে, অশ্ববটে বাদুর শীশে শীর্ষে;
চড়ুইভাতি চড়ুইয়ের চড়ুই চালে,
বনে শালপাতে বেসুর বাজে।


প্রাণ পক্ষীর ন্যাশা-
বসতবাড়ি হারা করম হিনা।
খড়ের পুলে প্রবাসে পরবাসে থাকিবীচারে,
স্বাধীন হিন বিনে।
কন্টনিতে কষ্ট বুলি -
সহোদরের বিরহীর দুঃখি।
ভষ্মোতী ভষ্মিগড়ে উখান-পতনে,
লুপ্ত-বিলুপ্তো ধ্বংস-বিধ্বংস মুলে।


নৃত্য কুঠির হতি আসি-
বিদ্যার ঝুড়ি নদীর কূলের কুলি।
হে বিদ্যা দেবী কামনা দৃষ্টোতি,
বাসনা গভীর সরস্বতী বীনা সাগর ফুলি।
হে বিদ্যার ঝুঁড়ি?
আছি আমি পরি-
কিনারায় কূলের পাড়ি।
নাহি নিলে তুলি?
নাহ্ রাখিলে ফেলি,
ভষ্মোতী ভষ্মি জ্যোতি করুনা দয়ী।


নৃত্য কুঠিরে বাঁহি চলে বসতবাড়ি,-
নৃত্য কুটীর।