সমাজিক ভগ্ন স্তুপে আমার বেড়ে ওঠা
অপরিচীত ক্ষুদ্র স্থানে আমার ঠিকানা।
স্বজাতি ছাড়া কেউ নেই যেথা
শুকতারায় যে খানে শেষ আলো দেখা।
অনবরত পাথর ভেঙে তৈরি করি রাস্তা
অনিশ্চিত ভবিষ্যতে নেই যে কোনো আস্তা।
দুরাচার দৈতের অমোঘ আঘাতে
ভগ্নের ভগ্ন আমার কশেরুকা।
জঠোরের নিরুপায় জ্বালায়
এ হৃদয় আর না মানায়।
পাথরের কান্নার ভাষা
আজ আমার অজানা।
শাবল, গাঁইতির ভালোবাসার চিহ্ন
অনুভব করেছি, হাতের ফোস্কার ব্যথায়।
তারা চেয়ে চেয়ে দেখে:
হে অন্তর্জামি আর কি বলি তোমায়?