বাতিঘরের বাতিগুলো জ্বলে রাত্রী-দিন,
জ্ঞানের আলোয় হয় ঘরটি রঙিন।
তমসা কেঁটে যায় বাতিগুলোর প্রতিটি বিচ্ছুরণে,
খারাপ চেতনাগুলো মুছে যায় প্রতিক্ষণে।
বাতিগুলো জ্বলে উজ্জ্বল থেকে উজ্জ্বলতর হয়ে,
নেয় মানবের সকল যাতনা নিজের মাঝে শুষে।
গল্পকারের কল্পনাগুলো জাগ্রত হয় বাতিঘরে,
কবির ছন্দগুলো অমলিন হয় বাতির প্রতিটি অক্ষরে।
নিস্তব্ধ কোনো এক বালক ভেবে যায় আনমনে,
বিশাল বিশ্বের বিশাল এই বাতিঘরে,
লিখে যেতে চাই সে কিছু ফুলের গল্পগাথা নীরবে।